A filter is something that can delete, distort, or generalize the message we’re trying to share. And filters are in place for both the sender and receiver in every single conversation. Electronic filters remove unwanted frequency components from the applied signal, enhance wanted ones, or both. They can be: passive or active. analog or digital. Digital communication is any type of communication that relies on the use of technology. There are many kinds of advanced correspondence, ordinarily alluded to as computerized correspondence channels. These incorporate email, calls, video conferencing, and many kinds of texting like SMS and web chats. In signal handling, a channel is a gadget or cycle that eliminates a few undesirable parts or elements from a sign.
What are Filters
Filters are essential building blocks of any Electronic and Communication System that alter the amplitude and/or phase characteristics of a signal with respect to frequency. The filter is basically a linear circuit that helps to remove unwanted components such as Noise, Interference, and Distortion from the input signal. Ideally, the Filter alters the relative amplitudes of the various frequency components and the phase characteristics and its ‘Gain’ depends entirely on the signal frequency.
Figure-1: Block Diagram of filter operation.
Filter is mainly classified into two types.
1.Active Filter.
2.Passive Filter.
Active Filters
Filter Circuit which consists of active components like Transistors and Op-amps in addition to Resistors and Capacitors is called as active filter.
Passive Filter
Filter circuit which consists of passive components such as Resistors, Capacitors and Inductors is called as Passive Filter. The operating frequency range of the filter banks on the components used to build the circuit. Hence the filter can be further categorized based on the operating frequency of a particular circuit. They are:
∙ Low Pass Filter
∙ High Pass Filter
∙ Band Pass Filter
∙ Band Stop Filter
∙ All Pass Filter
Low Pass Filter:
It is a type of Filter which attenuates all the frequencies above the cut-off frequencies. It provides a constant output (gain) from zero to cut-off frequency.
Figure-2: Low Pass Filter Characteristics (a) Actual (b) Ideal
High Pass Filter
It is a type of Filter which attenuates all the frequencies below the cut-off frequencies. It provides a constant output (gain) above the cut-off frequency.
Figure-3: High Pass Filter Characteristics (a) Actual (b) Ideal
Band Pass Filter
It is a type of filter which allows specific Band of frequencies to pass through and all other frequencies outside the band are attenuated.
Figure-4: Band Pass filter characteristics
Band Stop Filter:
Specific Band of frequencies gets rejected and allows passing of frequencies outside the Band.
Figure -5: Band Stop Filter
All Pass Filters
It is a type of filter which passes all frequencies equally. It is also known as Phase-Shift filter, time-delay filter as the output voltage shifts in phase with respect to input voltage but they are equal in magnitude.
Figure 6: All Pass Filter.
Application of Filters –
∙ Filter Circuits are used to eliminate background Noise
∙ They are used in Radio tuning to a specific frequency
∙ Used in Pre-amplification, Equalization, Tone Control in Audio Systems ∙ They are also used in Signal Processing Circuits and Data Conversion ∙ Filter Circuits are extensively used in Medical Electronic Systems
Advantages of Filters
The advantages are:
∙ They are economical or cost-effective
∙ Unlike passive filter circuits, Active Filter Circuits require power supply
Disadvantages of Filters
The disadvantages are:
∙ Circuits are bulky
∙ Limited Bandwidth
∙ Increased sensitivity to variation in circuit parameters
ব্যাকলিংক (Backlink) তৈরী করা গুগল এর অন্যতম র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর
(Creating Backlinks is one of Google’s Ranking Factors)
ব্যাকলিংক (Backlink) তৈরী করা গুগল এর অন্যতম র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর,২০০ এর অধিক গুগল র্যাঙ্কিংফ্যাক্টর আছে । যা ওয়েবসাইট কে গুগল এর SERP এ এক নম্বর পজিশন এ আনতে সাহায্য করে । Search Engine Optimization (SEO) এর জন্য ব্যাকলিংক (Backlink) যে কোন ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়, যা ওয়েবসাইটকে অধিক মানুষের কাছে পৌছে দিতে পারে । তাই যেকোনো ওয়েবসাইট কে গুগোলের নাম্বার অন পেজ এ নিয়ে আসতে অনেক গুলো SEO টেকনিক এর মধ্যে ব্যাকলিংক (Backlink) ক্রিয়েট করা অন্যতম একটি গুগল র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর।। ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে চান ব্যাকলিংক (Backlink) ক্রিয়েট এর উপায় জানা থাকলে সহজে গুগল এর প্রথম পেজ এ আনতে পারা যায়। ব্যাকলিংক (Backlink) ক্রিয়েট করা বিষয়টি যেমন, সার্ভিস-ওরিয়েন্টেড, কর্পোরেট ওয়েব সাইট এর জন্য প্রোয়জন তেমনটি প্রডাক্ট অরিয়েন্টেড অথবা ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট এর জন্য ও প্রোয়জন।
ওয়েবসাইট সঠিক ভাবে এসইও করতে চাইলে ব্যাকলিংক (Backlink) তৈরি করা দরকার। ওয়েবসাইটের সঠিক ব্যাকলিংক (Backlink) দেখে পরিষ্কার ধারনা পাওয়া যেতে পারে যে, সাইট টি কেমন মানের এবং ভবিষৎ এ কেমন করবে। চলুন জেনে নেই, ব্যাকলিংক (Backlink) ওয়েবসাইটে কেন দরকার?
ব্যাকলিংক (Backlink), শব্দটি যারা এসইও জগতে কাজ করি তাদের কাছে অনেক পরিচিত । আসলে আমরা অনেকেই জানিনা যে, ব্যাকলিংক (Backlink) প্রকৃতপক্ষে কি এবং কিভাবে এটি আমাদের সাইটের জন্য কাজ করে এবং সাইটকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ এ (Search Engine Results Pages (SERP)) এক নম্বর পেজে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।
বিভিন্ন ধরনের ব্যাকলিংক (Backlink) ফ্যাক্টর গুলি হলো- লিঙ্কিং ডোমেন এজ : পুরান ডোমেনগুলির ব্যাকলিংকগুলি নতুন ডোমেনের তুলনায় আরও শক্তিশালী হয়ে থাকে। রুট ডোমেন লিঙ্কিং নাম্বার : রেফারিং ডোমেনের সংখ্যা হল Google-এর অ্যালগরিদমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টরগুলির মধ্যে একটি অন্যতম র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর।লিঙ্কিং পেজ এর সংখ্যা : লিঙ্কিং পেজের মোট সংখ্যা ওয়েবসাই র্যাঙ্কিংকে প্রভাবিত করতে পারে।লিঙ্কিং ডোমেনের অথরিটি : উল্লেখকারী ডোমেনের কর্তৃপক্ষ একটি লিঙ্কের মানতে একটি স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে পারে।
প্রতিযোগীদের থেকে লিঙ্ক,উইকিপিডিয়া উৎস হিসাবে লিঙ্ক করা,ব্যাকলিংক বয়স,লিঙ্কিং সাইটের TrustRank ,ফোরাম লিঙ্ক।
ব্যাকলিংক (Backlink) এর প্রয়োজনীয়তা ও “ব্যাকলিংক (Backlink) ওয়েবসাইটে কেন দরকার?”
ব্যাকলিংক (Backlink) কি?
ব্যাকলিংক অফপেজ এসইও (Offpage SEO) এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যাকলিংক Implementation দ্বারা নিজের ওয়েবসাইট এর অথবা ব্লগের অবস্থান সার্চ ইঞ্জিনে ভালো করা যায়। একটি ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংক যত বাড়বে তার ডোমেইন অথরিটি (Domain Authority) তত বৃদ্ধি পাবে। আর যে ওয়েবসাইট এর ডোমেন অথরিটি (DA) যত বেশি সেই ওয়েবসাইট এর গ্রহণযোগ্যতা সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ততবেশি। ডোমেইন অথরিটি সাধারণত ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত রেঞ্জ এর হয়ে থাকে ।
ব্যাকলিংকগুলি (Backlinks) হল একটি ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটের একটি পেজ এ লিঙ্ক করা । গুগল এবং অন্যান্য বড় সার্চ ইঞ্জিনগুলি একটি নির্দিষ্ট পেজের জন্য ব্যাকলিঙ্কগুলি বিবেচনা করে।
ব্যাকলিংক মূলত হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের একটি এক্সটারনাল লিংক (External Link) যা অন্য একটি ওয়েবসাইট থেকে নিজের ওয়েবসাইট টি কে পেয়ে থাকে।
আরো সহজভাবে বললে বলা যায়, যখন একটি ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইটকে একটি লিংক দেয়।
দুটি ওয়েবসাইট দেখানো হয়েছে। যেখানে আপনার ওয়েবসাইটটিকে অপর সাইট থেকে লিংক করা হয়েছে। ওয়েবসাইট B , ওয়েবসাইট A থেকে একটি ব্যাকলিংক পেয়েছে ।
প্রশ্ন আসে, বাইরের ঐ ওয়েবসাইট টি কেন আপনার ওয়েবসাইট কে ব্যাকলিংক দিবে?
উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টি ক্লিয়ার করা যাক , মনে করুন আপনার এক বন্ধু আপনার কাছে জানতে চাইলো যে সে কিভাবে এসইও শিখতে পারে। আর আপনি তাকে বললেন যে, YouTube এ ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (Daffodil Polytechnic Institute) এর Channel দেখো, তাহলে ভালোভাবে এসিও শিখতে পারবে।
একটু ভেবে দেখুন এখানে ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (Daffodil Polytechnic Institute) কিন্তু আপনাকে বলেনি যে, আপনি আপনার বন্ধুর কাছে Daffodil Polytechnic এর YouTube Channel এর ভিডিও দেখার জন্য বলেন। কিন্তু আপনি তাকে বলেছেন, কারন আপনার মনে হয়েছে Daffodil Polytechnic এর YouTube Chaannel এর ভিডিও দেখলে সে সহজেই এসইও শিখতে পারবে। এই যে আপনার মাধ্যমে Daffodil Polytechnic এর YouTube Chaannel এর একজন ভিউয়ার বা ভিজিটর বাড়লো অর্থাৎ আপনার বন্ধু Daffodil Polytechnic এর YouTube চ্যানেলে আসলো, এটাই ব্যাকলিংক।
এভাবে বিভিন্ন মাধ্যমে অন্যান্য ওয়েবসাইটে বা ব্লগে নিজের ওয়েবসাইটের URL Address তখন সেই ওয়েবসাইটগুলির এক্সটার্নাল লিংক গুলি হবে নিজের ওয়েব সাইটের ব্যাকলিংক।
নানা প্রকারের ব্যাকলিংক হয়ে থাকে, যেমন-
External Link
Internal Link
Link Juice
Low Quality Links
High Quality Links
Do Follow Link
No Follow Link
ব্যাকলিংক (Backlink) ওয়েবসাইটে কেন দরকার?
তিনটি কারনে একটি ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক করা হয়ে থাকতে পারে।
অথোরিটি তৈরি করা
সার্চ ইঞ্জিন র্যাংকে আসা
ভিজিটরের সংখ্যা বাড়ানো
অথোরিটি বলতে বোঝানো হচ্ছে নিজের ওয়েবসাইটের ভ্যালু বাড়বে। অর্থাৎ , একটু আগেই যে উদাহরন দেয়া হোল তা আর একবার ভাবুন। আপনি যখন আপনার বন্ধুর কাছে Daffodil Polytechnic এর YouTube Chaannel এর কথা বলছেন তখন কিন্তু আপনার বন্ধু Daffodil Polytechnic এর YouTube Chaannel সম্পর্কে একটি ভালো ধারনা লাভ করছে। সুতরাং এতে Daffodil Polytechnic এর YouTube Chaannel এর অথোরিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আর যখন আপনার ওয়েবসাইটের বাইরের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে এমন ব্যাকলিংক পাবে, তখন সার্চ ইঞ্জিন ও আপনার ওয়েবসাইটকে গুরুত্ব বেশী দিবে এবং র্যাংক প্রদান করবে।
আর যখন আপনার ওয়েবসাইটি সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক করবে তখন আপনার সাইটের অরগানিক ভিজিটর সংখ্যা বাড়বে।
লিংক এর বৈশিষ্টগুলি
একটি লিংক এর ২টি বৈশিষ্ট (Attribute) রয়েছে:
১. নো-ফলো (No-Follow)
নো-ফলো(No-Follow) হচ্ছে একটি HTML Attribute, যা সার্চ ইঞ্জিন বটকে বলে দেয় যে, এই লিংকের জন্য ঐ টার্গেট পেজটিকে সার্চ ইঞ্জিন র্যাংকিং এ যেনো কোনো ভ্যালু দেয়া না হয়।
অর্থাৎ, সার্চ ইঞ্জিন বট আপনার ঐ লিংটিকে আর ফলো করবে না। আর সার্চ ইঞ্জিন বট যদি লিংটিকে ফলো না করে তাহলে ঐ লিংকের মধ্যে দিয়ে কোনো লিংক জুস (Link Juice) পাস হবে না।
লিংক জুস (Link Juice) হচ্ছে একটি লিংকের পাওয়ার, যার মাধ্যমে লিংকে থাকা পেজটি ভ্যালু পেয়ে থাকে।
সাধারনত, ঐ সকল পেজকে আমরা নো-ফলো দিবো যেগুলি খুব বেশী অথোরিটি সম্পন্ন নয়, বা আমাদের অ্যাফিলিয়েট লিংকগুলি নো-ফলো হবে।
যারা ওয়ার্ডপ্রেসে কাজ করবেন, তাদের জন্য অনেক ভালো একটি প্লাগিন আছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই একটি লিংকে নো-ফলো করতে পারবেন, প্লাগিনটি হল: Rel Nofollow CheckBox
২. ডু-ফলো (Do-Follow)
যদি লিংকের বৈশিষ্ট্য নো-ফলো না করেন তাহলে ডিফল্ট ভাবে লিংকটি ডু-ফলো করা থাকে।
একটি লিংক যদি ডু-ফলো হয়, এর অর্থ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন বট লিংকের মধ্যে দিয়ে পাস হয়ে টার্গেট পেজে চলে যাবে। এখন আপনি বলতে পারেন এতে লাভ কি? হ্যা, লাভ আছে।
সেটি হচ্ছে, আপনার ওয়েবসাইটের লিংক জুস পাস হবে। অর্থাৎ, সার্চ ইঞ্জিন বট এই লিংকের কারনে টার্গেট পেজকে র্যাংক পেতে সহায়তা করবে।
যদিও বা এখানে আরো কিছু বিষয় রয়েছে, শুধু ডু-ফলো লিংক হলেই হবে না, আপনাকে যে পেজটি লিংক দিচ্ছে তার অবস্থানও সার্চ ইঞ্জিনে ভালো হতে হবে। তাহলেই আপনি এমন ডু-ফলো লিংক পেলে লাভোবান হবেন।
ডু-ফলো লিংকের উদাহরন হল-
<a href=”http://www.google.com/”>Google</a>
ইন্টারনাল (Internal Link) এবং এক্সটারনাল (External Link) লিংক
ইন্টারনাল লিংক (Internal Link) ,আপনি যখন একটি ওয়েবসাইটের ভিতরের একটি পেজের/পোষ্টের সাথে অপর পেজের/পোষ্টের লিংক করবেন তখন তাকে ইন্টারনাল লিংক বলে। একে Inbound Link ও বলে।
সার্চ ইঞ্জিনে একটি সাইট র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে Inbound Link এর গুরুত্ব অনেক বেশী। কারন, সঠিক ইন্টারনাল লিংকের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সকল পেজের/পোষ্টের মধ্যে লিংক জুস সঠিক ভাবে পাস হতে পারে। একারনে, ইন্টারনাল লিংক সাধারনত ডু-ফলো (Do-Follow) হয়ে থাকে।
এক্সটারনাল লিংক(External Link) : যখন আপনার ওয়েবসাইটের ভিতরের কোনো পেজের/পোষ্টের সাথে অপর একটি ওয়েবসাইটের পেজের/পোষ্টের লিংক করবেন তখন তাকে এক্সটারনাল লিংক বলে। এর অপর নাম Outbound Link।
যেহেতু, এক্সটারনাল লিংক এর মাধ্যমে বাইরের সাইটকে লিংক দেয়া হয় একারনে এক্সটারনাল লিংক সাধারনত নো-ফলো (No-Follow) হয়ে থাকে। তবে, এর ব্যতিক্রমও হতে পারে। কারন হাই-অথোরিটি সাইটকে অনেকেই ডু-ফলো লিংক দিয়ে থাকে। বিষয়টি অনেকটা তেলে মাথায় তেল দেয়ার মতো। যার আছে তাকে আরো দাও।
ভালোমানের ব্যাকলিংক (Backlink) পাওয়ার উপায়
এটা নিশ্চই বুঝা গেছে যে, একটি ভালো মানের ব্যাকলিংক পাওয়া সহজ কোনো কাজ নয়। এর জন্য ওয়েবসাইটটিতে কিছু গুনাবলী থাকতে হবে। যেমন-ওয়েবসাইটি টেকনিক্যাল এরর (Technical Error) ফ্রি একটি সাইট হতে হবে। এখানে টেকনিক্যাল এরর বলতে বোঝানো হচ্ছে:
Website HTTP Errors
Mobile friendliness problem
Site loading speed problem
Duplicate content
404 errors
Canonical errors
Duplicate Meta data
Missing Alt text Tag on Images
ব্যাকলিংক খুঁজে পাওয়ার উপায়
বিভিন্ন উপায়ে ব্যাকলিংক ফাইন্ড করা যায় , বিভিন্ন এসইও টুলস এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট এর ব্যাকলিংক খুঁজে পাওয়ার যায়। যেমন- ahrefs,smallseotools,neilpatel,Semrush,All in One SEO (AIOSEO) ,Moz,BuzzSumo.
ওয়েবসাইটির ডিজাইন এবং আর্কিটিকচার ইউজার ফ্রেন্ডলি হতে হবে। যাতে করে একজন ইউজার সহজেই ওয়েবসাইটি নেভিগেট করতে পারে।ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট (Content) ভালো মানের হতে হবে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন কন্টেন্ট ভালো হলেই আপনার কন্টেন্ট পেজকে অন্যান্য ইউজাররা শেয়ার করবে, সবার কাছে পৌছে দেবে। আর এভাবেই আপনি অন্যের চোখে পড়বেন এবং আপনার পেজকে অন্যান্য রিলিভেন্ট পেজ থেকে ব্যাকলিংক দিবে।
ব্যাকলিংক (Backlink) ছাডাও ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে আরো অনেক উপায় আছে । তবে ব্যাকলিংক (Backlink) ক্রিয়েট করার উপায়গুলি ফলো করলে আশা করা যায় গুগলের এক নম্বর পেজ এ আসা সম্ভব এবং এটাকে কন্টিনিউ প্রসেসে যদি রাখা যায় তাহলে যে কোন ওয়েবসাইটকে খুব দ্রুত গুগলের এক নম্বরে অবস্থান করা এবং ধরে রাখা সম্ভব। আশা করি, “ব্যাকলিংক (Backlink) তৈরী করা গুগল এর অন্যতম র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর” ব্লগ টি পড়ার পর ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক তৈরী করার ব্যাপারে সবাই সচেতন হবেন এবং প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক (Backlink) ক্রিয়েট করে যাবেন।
We all know that water is life. But now when we look at our country, we see that water is being used in various ways, but no one has any trouble in purifying it. As a result, the water of canals, rivers and canals is polluted. Many times this water is also used as drinking water, resulting in various water borne diseases which end in excruciating pain or death. So the other name of water is not life but the other name of pure water is life and the other name of polluted water is death. Water is used in industries for various purposes which is taken from nature and after use it is returned to nature again. The importance of this water management is undeniable. My today’s writing is for those who work in the management of industrial factories.
Image Source 1: Encyclopedia Britannica
Consideratons of Designing of Water Consumption in Industrial Plants:
Every industrial plant must have some open space. As a result, along with all other needs, when rain water falls outside the building, it is absorbed by the soil and the roads, footpaths etc. are protected from waterlogging.
To keep a beautiful landscape design beautiful, it needs to be taken care of, there is no substitute for water. Therefore, if you can retain the natural water, it is possible to fill the lack of water in the fields, gardens, etc.
The water inside the industrial plant site can be discharged directly into the nature if it is rain water. This requires surface drainage. It must be designed by the expert professional.
Water management outside the building is just as important as water management inside. We use water inside the building for many things like toilets, bathing areas, hand washing or ablution areas, washing clothes, dyeing clothes, mixing different chemicals etc. The first thing to do is to reduce excess water consumption.
All the water used inside the building, mixed with paint and various chemicals and released into the nature, all the water must be purified and released and for this ETP (Effluent Treatment Plant) is required.
6Where Effluent is not being used with water, ETP is not required. For example: toilet, bathroom, hand washing area, kitchen etc. But these waters also need to be purified, and for this STP (Sewage Treatment Plant) should be used.
Another method is used to maintain the quality of treated water. That is WTP (Water Treatment Plant). This method is most commonly used in our country.
Treated water can be reused in gardens, fields, trees, toilet flushes, etc. instead of being released into nature. It will be possible to reduce the wastage of water a lot. It is believed that the law will be used in the future as a whole. Which we call Zero Discharge.
Meters should be set at different places of the building where water is used and the amount of water used should be kept.
Fixer of certain quality should be used in toilet. For example, use of double flash commode, use of low flow-rate tape etc. Before addition, their use and quality should be confirmed and a certificate should be obtained from the manufacturer.
If there is a cooling tower, make-up water tank should be made by calculating the amount of water being used there.
How much water is being used continuously, what amount of water is being released to nature and what amount of water is being purified and reused should be measured.
Water quality (DO, PH, Color, BOD, COD etc.) should be checked.
Care should be taken that drinking water and water used for other purposes are kept separate.
1 drinking water point for every 100 people and ensure that this point is at least 20 feet away from the toilet.
একটি সেন্সর এমন একটি ডিভাইস যা তার পরিবেশ থেকে শারীরিক ইনপুট পরিমাপ করে এবং এটিকে ডেটাতে রূপান্তর করে, যা একটি মানুষ বা একটি মেশিন দ্বারা ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। বেশিরভাগ সেন্সর ইলেকট্রনিক (তথ্য ইলেকট্রনিক ডেটাতে রূপান্তরিত হয়), তবে কিছু আরও সহজ, যেমন একটি গ্লাস থার্মোমিটার, যা ভিজ্যুয়াল ডেটা উপস্থাপন করে।
Digital Sensor:
Photo sensor:Photo sensor ২ ধরনের হয়ে থাকে।
যথা:1.Transriver Photo Sensor 2. Transmitter Receiver Pair Photo Senso
Transriver Photo Sensor: যে Photo sensor এ transmitting এবং Receiving ব্যাবস্থা একত্রে থাকে তাকে Transriver Photo Sensor বলে। এক্ষেত্রে Transmitter হিসেবে Photo Diode এবং Receiver হিসেবে Photo Transistor ব্যবহৃত হয়।
এই sensor এর ৩টি cable রয়েছে যার brown এবং blue cable এ সবসময় DC volt supply দেওয়া হয়। এর black cable থেকে সব সময় output সংগ্রহ করা হয়। এই sensor এর input এ যে volt দেওয়া হয় তার output এ ঠিক ঐ সম পরীমান volt পাওয়া যায়।
Transmitter Receiver Pair Photo Sensor: যে Photo sensor এ transmitting এবং Reciving ব্যাবস্থা আলাদা আলাদা থাকে তাকে Transmitter Receiver Pair Photo Sensor বলে।এক্ষেত্রে Transmitter হিসেবে Photo Diode এবং Receiver হিসেবে Photo Transistor ব্যবহৃত হয়।
Fig: Transriver Photo Sensor
Proximity sensor: Proximity sensor ২ ধরনের হয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে sensor এর ভেতরে একটি inductor ব্যবহৃত হয় । Sensor এর Input এ DC supply দেওয়া হলে Sensor এর ভেতরে অবস্থিত Indicator এর আড়াআড়িতে DC volt প্রবাহিত হওয়ার ফলে Inductor এর সম্মুখে Electromagnatic Flux উৎপন্ন হয়। যখন Sensor টির সম্মুখে কোন Metallic Object আসে,তখন এর উৎপন্ন কৃত Electromagnatic Flux সমূহ cut off হয়। ফলে Sensor এর output section এ Output পাওয়া যায়।
Capacitive Proximity Sensor: যে Proximity Sensor এ Capacitor এর নীতি ব্যবহৃত হয় তাকে Capactive Proximity Sensor বলে।
Fig: Capacitive Proximity Sensor (with object)
বিদ্রঃ উপরোক্ত প্রত্যেকটি Sensor এর অভ্যন্তরে একটি করে Photo Transistor থাকে ,Transistor টি যদি PNP Type হয় তাহলে Sensor টিও PNP Type হবে ,আর যদি Transistor টি NPN Type হয় তাহলে Sensor টিও NPN Type হবে।
এছাড়া Sensor টি Active অবস্থায় যদি Output Section এ High Volt দেখায় তাহলে Sensor টিহবে PNP type এবং Sensor টি Active অবস্থায় যদি Output Section এ Low Volt দেখায় তাহলে Sensor টি হবে NPN type।
Analog Sensor:
Thermocouple: একটি Thermocouple এ ২টি আলাদা আলাদা ধাতব পদাথ ব্যাবহৃত হয়। ধাতব পদাথ দুইটির একপ্রান্ত সংযুক্ত থাকে এবং অপর দুই প্রান্ত খোলা থাকে। এক্ষেত্রে সংযুক্ত প্রান্তে তাপ দেওয়া হলে খোলা দুইটি প্রান্ত থেকে volt পাওয়া যায়।
Fig: Thermocouple physical view
PT100(RTD): (‘Pt’ is the symbol for platinum) platinum এর রেজিস্টেন্স 0 °C তাপমাত্রায় 100ohms দেখায় বলে PT100 এ PT এর সাথে 100 শব্দটি সংযুক্ত থাকে। এছাড়া PT100 প্রতি °Cতাপমাত্রায় তার রেজিস্টেন্স 0.384ohms করে বাড়ায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে PT100 এর Output এ তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে এর রেজিস্টেন্স এর পরিমাণ বাড়ে। এবং তাপমাত্রা কমার সাথে সাথে এর রেজিস্টেন্স এর পরিমাণ কমে।
PT100 এর মাধ্যমে Output এ প্রাপ্ত রেজিস্টেন্স এর ওপর ভিত্তি করে এর তাপমাত্রা নিধারন করা সম্ভব হয় বলে একে Resistance Temperature Detector(RTD) বলা হয়।
পরিশেষে বলতে চাই উপরের বিষয়গুলো পাঠ করার পরে সকলের কাছে সেন্সর কি, কিভাবে সনাক্ত করব এ বিষয়ে যত কোশ্চেন ছিল সকল বিষয়গুলো পরিষ্কার ধারণা দিতে পেরেছি । আজকে এতোটুকুই থাক পরবর্তীতে কোন একসময় কোন এক বিষয় নিয়ে আবার হাজির হব।
Defination of PLC : PLC (Programmable logic controller) এটা এমন একটি Device যাহা মেশিন control এর জন্য প্রয়জনীয় sequtial relay ckt এর পরিবর্তে আবিষ্কৃত হয় । PLC তার input signal এর উপর নির্ভর করে output গুলোকে on কিংবা off এর মাধ্যমে কাজ করে। অন্য ভাবে বলা যায় Programmable logic controller(PLC) হচ্ছে microprocessor basied controller এর special ফর্ম্ ।যা instructions store এর জন্য logical, sequential, timing, counting & arithmetic function implement করে ।
PLC এর ইতিহাস : ১৯৬০ সালের দিকে PLC এর প্রথম পরিচয় হয় । এর প্রথমিক কারন হিসাবে দেখা যায় যে অনেক বেশি খরচ এর complicated relay based machine control system এর পরিবর্তে PLC ডিজাইন করা হয়। “BEDFORD ASSOCIATION” প্রথমে Modular Digital Controller(MODICON)নামে একটি controlling যন্ত্র দিয়ে US car manufacturing company “General Motor corporation” কে automation এর প্রস্তাব দেয় ।এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল বেশি খরচ এর relay based system এর পরিবর্তে , কম খরচের (MODICON) এর এই flexible system এর ব্যাবহার । ১৯৬৮ সালে সর্ব্ প্রথম (MODICON 084) commercial production এ ব্যাবহৃত হয়। সময়ের স্রোতে PLC এর ব্যাবহার দ্রুত বারতে থাকে ।
Programmable Controller Development
1968 :Programmable concept developed
1969 :Hardware CPU controller, with logic instructions, 1 K of memory and 128 I/O points
1974 :Use of several (multi) processors within a PLC – timers and counters;
Arithmetic operations; 12 K of memory operations; 12 K of memory
operations; 12 K of memory and 1024 I/O points
1976 :Remote input/output systems introduced
1977 :Microprocessors – based PLC
1980 :Intelligent I/O modules developed Enhanced communications facilities
Enhanced software features (e.g. documentation) Use of personal
microcomputers as programming aids.
1983 :Low – cost small PLC’s introduced
1985: Networking of all levels of PLC, computer and machine using SCADA software.
PLC এর Block diagram:
Fig: (a)Block diagram of PLC
PLC এর Block diagram:
Fig: (b)Block diagram of PLC
PLC এর অভ্যন্তরীন গঠনঃ
নিন্মে PLC এর অভ্যন্তরীন গঠন একটি চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হল…….
Fig:Inside of (Open couverd) PLC circuit
Type’s of PLC: Size এর ওপর ভিত্তি করে PLC কে সাধারনত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়
যথাঃ ১। Small size PLC
২। Medium size PLC
৩। Large size PLC
১। Small size PLC: ইহার input/output port সংখ্যা 128 টি এবং এর memory 2 Kbytes পর্যন্ত হয়ে থাকে।
২। Medium size PLC : ইহার input/output port সংখ্যা 2048 টি এবং এর memory 32 Kbytes পর্যন্ত হয়ে থাকে।
৩। Large size PLC : ইহার input/output port সংখ্যা 8192 টি এবং এর memory 750 Kbytes পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আজকে এতোটুকুই থাক পরবর্তীতে কোন একসময় কোন এক বিষয় নিয়ে আবার হাজির হব।
আমরা জানি যে, EMF চৌম্বকীয় প্রবাহ সংযোগের পরিবর্তনের হারের সাথে সরাসরি সমানুপাতিক।
এবং Lenz-এর নিয়ম হল যে EMF পরিবর্তনের বিরোধিতা করে।
আমি অনুমান করছি কয়েলের ইতিমধ্যেই একটি চৌম্বকীয় প্রবাহ রয়েছে ।
চুম্বকটিকে কয়েলের দিকে সরানো হলে, কয়েলের চৌম্বকীয় প্রবাহ চুম্বককে বিকর্ষণ করে যাতে চৌম্বক ক্ষেত্রের বিরুদ্ধে কাজ করা যায়। চুম্বক কয়েলের কাছাকাছি চলে যাওয়ার সাথে সাথে করা কাজটি বৈদ্যুতিক শক্তিতে স্থানান্তরিত হয়; এইভাবে কয়েলে একটি ইএমএফ তৈরি করা হয়
যখন চুম্বকটি কুণ্ডলীতে থাকে, তখন কুণ্ডলী এবং চুম্বক থেকে প্রাপ্ত চৌম্বকীয় প্রবাহ 0 হয় এবং তাই চুম্বকটি কুণ্ডলীতে থাকলে emf হয় 0।
যখন চুম্বক কয়েল থেকে দূরে সরে যায়, তখন কয়েলের চৌম্বক প্রবাহ চুম্বককে আকর্ষণ করে যাতে চৌম্বক ক্ষেত্রের বিপরীতে কাজ করা যায়। চুম্বক কয়েলের চৌম্বক ক্ষেত্র থেকে আরও দূরে সরে যাওয়ার সাথে সাথে চৌম্বক ক্ষেত্রের বিরুদ্ধে কাজ করা হয় এবং তাই এই কাজটি আবার বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, একটি ইএমএফ তৈরি করে।
আমি মনে করি এটি সঠিক কিন্তু আমি বুঝতে পারছি কুণ্ডলীটির প্রথম স্থানে একটি চৌম্বক ক্ষেত্র রয়েছে। অর্থাৎ এটিই ছিল, যদি একটি চেয়ার একটি চুম্বককে বিকর্ষণ করবে না যদি এটি তার কাছাকাছি আসে এবং একটি ইএমএফ চেয়ারে প্ররোচিত হবে?
ওহ, আমি মনে করি কুণ্ডলীটি একটি পরিবাহী হওয়ায় এতে উচ্চ সংখ্যার ঘনত্ব রয়েছে (প্রচুর ডিলোকালাইজড ইলেকট্রন) এবং তাই যখন চুম্বক এটির কাছাকাছি থাকে, তখন চুম্বক কয়েলটিকে চুম্বকীয় করে তোলে? তারপর আমরা চুম্বক দূরে সরে যায়, কুণ্ডলী demagnetised হয়ে যায় এবং তাই কয়েলের আর একটি চৌম্বক ক্ষেত্র থাকে না?
ফ্যারাডে যে যন্ত্রটি ব্যবহার করে তা প্রমাণ করতে যে চৌম্বক ক্ষেত্রগুলি স্রোত তৈরি করতে পারে তা চিত্রে দেখানো হয়েছে। যখন সুইচটি বন্ধ করা হয়, তখন লোহার বলয়ের উপরের অংশের কয়েলে একটি চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি হয় এবং নীচের অংশের কুণ্ডলীতে প্রেরণ করা হয়। রিং এর গ্যালভানোমিটারটি নীচের কয়েলে প্রবর্তিত যে কোনও কারেন্ট সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি পাওয়া গেছে যে প্রতিবার সুইচটি বন্ধ করার সময়, গ্যালভানোমিটার নীচের কয়েলের এক দিকে একটি কারেন্ট সনাক্ত করে। (আপনি এটি একটি পদার্থবিজ্ঞানের ল্যাবেও পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।) প্রতিবার সুইচটি খোলার সময়, গ্যালভানোমিটার বিপরীত দিকে একটি কারেন্ট সনাক্ত করে। মজার বিষয় হল, সুইচটি যেকোন দৈর্ঘ্যের জন্য বন্ধ বা খোলা থাকলে, গ্যালভানোমিটারের মাধ্যমে কোন কারেন্ট থাকে না। সুইচ বন্ধ ও খোলার ফলে কারেন্ট প্রবাহিত হয়। এটি চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন যা কারেন্ট তৈরি করে। যে কারেন্ট প্রবাহিত হয় তার চেয়েও বেশি মৌলিক হল EMF যা এটি ঘটায়। কারেন্ট প্রবাহের পথ আছে বা না থাকুক, পরিবর্তনশীল চৌম্বক ক্ষেত্রের দ্বারা প্ররোচিত একটি EMF এর ফলাফল।
The difference between interior design and interior architecture
Many people think interior design services and interior architecture services are the same. Not really. Though there are many similarities between the two services and many in the design industry often use the words interchangeably, there are some differences between interior design and interior architecture and the services they both provide.
However, both interior design services and interior architecture services are closely related, are part of the same industry, and are within the same niche.
Interior Architecture
Interior architecture is a practice that incorporates the art of design and the science of architecture, and it focuses on the technical aspects of planning and building a room. This field involves making the room safe and functional as well as designing aesthetically-appealing lighting, color and texture for a space. Professionals who practice interior architecture typically focus on a combination of structural elements, building materials and artistic components.
Interior Architects Responsibilities
Interior architects often manage complex sets of tasks to address when planning a room. Their projects typically begin with meeting with clients to determine their requirements and preferences for spaces. Some interior architects specialize in designing new spaces, while others focus on refurbishing existing spaces. Those who focus on the latter analyze the existing interior structure of the space to assess any limitations or requirements. Those who specialize in designing new spaces may work with other architects to ensure that their plans for the interior space work seamlessly with plans for the rest of the structure.
As they develop interior plans, these architects assess the environment around the space, study the natural light and assess the feasibility of potential plans. Many interior architects then sketch their preliminary ideas manually before using computer-aided design (CAD) and drafting and building information modeling (BIM) applications to create scaled plans for the interior space. These plans often reflect aesthetic aspects of the design along with structural elements like electrical, plumbing, heating, ventilation and air-conditioning systems.
Interior architects are also responsible for creating project plans that include cost estimates and proposed timelines. Most seek out contractors to carry out their projects, which may involve drafting agreements and hiring temporary team members. Interior architects also frequently collaborate with other architects as well as interior designers, engineers and construction teams, especially when working on complex projects.
Because their projects involve safety and sustainability, architects must understand and abide by building codes and government regulations that apply to the interior space. They often research and test building materials and construction methods to confirm that they adhere to required codes and regulations.
Once projects commence, interior architects often visit the construction site to oversee progress. They may supervise contractors, manage scheduling and ensure that the construction team uses the appropriate building materials and methods. Interior architects also assist with material tests required by local agencies or codes.
Interior Design
Interior design is a field that focuses more on art than functionality and incorporates aesthetic elements such as furniture, flooring, walls, window coverings and artwork. It also involves color schemes, textiles, lighting, design materials and sustainability. Interior design applies to a wide variety of spaces, ranging from residential and corporate to public and industrial.
Interior Designer Responsibilities
Interior designers are responsible for making rooms and indoor spaces comfortable, functional and aesthetically pleasing. Most interior designers begin projects by assessing clients’ needs and objectives, which typically include how they intend to use the room and the ways people will move through the space.
After meeting with clients, interior designers research materials and sketch ideas for plans. Many interior designers also use CAD and BIM programs to create two- and three-dimensional plans. These digital plans usually feature room layouts, electrical and plumbing systems, materials for walls and flooring and specifications for lighting and furniture. In most cases, plans also include building permits needed to carry out the design.
Interior designers then estimate costs and timelines, order materials, apply for essential permits and seek out contractors to complete the work. Most interior designers manage small teams of contractors, and they also work closely with architects, engineers and tradespeople. They typically oversee all construction and installation related to their plans, and they may perform some of the design and installation work themselves.
While some interior designers are generalists, many choose areas of specialization. Some may focus on certain styles, particular rooms, such as kitchens and bathrooms, or types of structures, such as residential or corporate spaces.
An optical fiber or optical fiber is an adaptable, straightforward fiber made by drawing glass (silica) or plastic to a width marginally thicker than that of human hair. Optical strands are utilized most frequently as a way to send light[a] between the two finishes of the fiber and track down wide use in fiber-optic correspondences, where they grant transmission over longer distances and at higher transfer speeds (information move rates) than electrical links. Filaments are utilized rather than metal wires since signals travel along them with less misfortune; likewise, strands are safe from the electromagnetic impedance. Optical fibers normally incorporate a center encompassed by a straightforward cladding material with a lower record of refraction. Light is kept in the center by the peculiarity of complete inward reflection which makes the fiber go about as a waveguide. Fibers that help numerous engendering ways or cross-over modes are called multi mode filaments, while those that help a solitary mode are called single-mode strands (SMF). Multi
mode filaments by and large have a more extensive center width and are utilized for brief distance correspondence joins and for applications where high power should be communicated.
Photonic crystal fibres have wavelength-scale morphological microstructure running down their length. This structure enables light to be controlled within the fibre in ways not previously possible or even imaginable. Our understanding of what an optical fibre is and what it does is changing because of the development of this new technology, and a broad range of applications based on these principles is being developed
The field of applied science and designing worried about the plan and use of optical strands is known as fiber optics. Photonic-crystal fiber (PCF) is a class of optical fiber in view of the properties of photonic precious stones. It was first investigated in 1996 in the UK on the grounds that its capacity to keep light in empty centers or with constrained qualities is unimaginable in customary optical fiber. More explicit classes of PCF incorporate photonic-bandgap fiber (PCFs that bind light by band hole impacts), holey fiber (PCFs utilizing air openings in their cross
segments), opening helped fiber (PCFs directing light by a traditional higher-record center changed by the presence of air openings), and Bragg fiber (photonic-bandgap fiber framed by concentric rings of the multi-facet movie). Photonic crystal fibers might be viewed as a subgroup of a more broad class of micro structured optical filaments, where primary changes guide light, not just by refractive index contrasts. Photonic bandgap fibers are optical strands where a photonic bandgap impact as opposed to a fiber center locale with an expanded refractive record is used for directing light. Such a directing system ordinarily works just in a restricted wavelength region.
As a rule, standard organized strands, for example, photonic crystal fiber, have a cross-segment (typically uniform along the fiber length) micro-structured from one, two, or more materials, generally regularly organized occasionally over a significant part of the cross-segment, normally as a “cladding” surrounding a center (or a few centers) where light is bound. Most photonic crystal fibers have been manufactured in silica glass, yet different glasses have additionally been utilized to get specific optical properties (like high optical non-linearity). One very exciting feature of the PCF technology is the possibility of realizing fibers that guide light in a hollow (air) core, using the Photonic Bandgap (PBG) effect. The highly periodic structure of air holes in the cladding of the fiber creates a photonic bandgap. This means that light of frequencies within the PBG is
not allowed to propagate out through the cladding and may be trapped in the core of the fiber. In contrast to index-guiding fibers, there is no requirement on the refractive index of the core region to be larger than the index of the cladding.
The scattering qualities of PCFs can be controlled to make filaments having zero, low, or irregular scattering at noticeable frequencies. The scattering can likewise be straightened. Consolidating these highlights with little mode field regions brings about remarkable nonlinear strands. By changing the example of air openings or the materials utilized, it is feasible to control different attributes of PCFs, for example, the single-mode cut-off frequency, and the nonlinear coefficient. The plan adaptability is exceptionally huge, and originators can utilize a wide range of, captivating, and odd air opening examples to accomplish explicit PCF boundaries. Expanding the air-filling portion in the cladding regularly prompts multimode conduct. A circular center can make an exceptionally birefringent fiber that is polarization-keeping up with.
Fig: Structure of Photonic crystal fiber
Photonic crystal fibers are for the most part isolated into two fundamental classifications: Index Guiding Fibers that have a strong center, and Photonic Bandgap Fibers that have occasional micro structured components and a center of low-record material. The uses of photonic crystal fibers incorporate lasers, enhancers, scattering compensators, and nonlinear handling. Photonic gem fiber structures are presently created in numerous research facilities overall utilizing a wide range of methods. Applications of PCFs are found in a wide range of research fields like spectroscopy, metrology, biomedicine, imaging, telecommunication, industrial machining, and military.
Photonic crystal fibers can be partitioned into two methods of activity, as indicated by their instrument for repression. Those with a strong center, or a center with a higher typical record than the micro-structured cladding, can work on a similar file core value as traditional optical fiber — be that as it may, they can have a lot higher compelling refractive record contrast among center and cladding, and thusly can have a lot more grounded confinement for applications in nonlinear optical gadgets, polarization-keeping up with filaments, (or they can likewise be made with much
lower powerful file contrast). On the other hand, one can make a “photonic bandgap” fiber, in which the light is restricted by a photonic bandgap made by the micro-structured cladding – such a bandgap, appropriately planned, can limit light in a lower-file center, and, surprisingly, an empty (air) center. Bandgap strands with empty centers might possibly dodge limits forced by accessible materials, for instance, to make filaments that guide light in frequencies for which straightforward materials are not accessible (on the grounds that the light is basically in the air, not in the strong materials). One more possible benefit of an empty center is that one can powerfully bring materials into the center, for example, a gas that will be dissected for the presence of some substance. PCF can likewise be adjusted by covering the openings with sol-gels of comparable or different record material to improve its transmittance of light.
Since the core has a higher file of refraction than the cladding, the light will be deeply restricted in the event that the precise condition for complete inner reflectance is met. The fiber geometry and piece decide the discrete arrangement of electromagnetic fields, or fiber modes, which can engender in the fiber.
There are two expansive characterizations of modes, radiation modes, and directed modes. Radiation modes do the energy of the center; the energy is immediately dispersed. Directed modes are profoundly bound, and spread energy along the fiber, shipping data, and power. On the off chance that the fiber center is sufficiently enormous, it can uphold numerous concurrent directed modes.
The transmission capacity of an optical fiber decides the information rate. The system that restricts a fiber’s data transmission is known as scattering. Scattering is the spreading of the optical heartbeats as they travel down the fiber. The file of refraction changes relying upon frequency. In this manner, various frequencies will go down an optical fiber at various speeds. This is known as Chromatic Dispersion. Light power engendering in a fiber rots dramatically with length because of retention and dispersing misfortunes. Lessening is the absolute most significant component in deciding the expense of fiber optic telecom frameworks, as the need might have arisen to keep up with OK sign levels.The Numerical Aperture (NA) of a fiber is defined as the sine of the largest angle an incident ray can have for total internal reflectance in the core. Rays launched outside the angle specified by a fiber’s NA will excite radiation modes of the fiber.
As a result, PCFs have become an attractive and endless research field including biomedical Engineering, tomography, imaging such as tomography, and other promising applications in different sectors. Therefore this talk first discusses the basic principle of PCFs and then focuses on the expected roles of PCF in the future fiber industry.
বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাস একটি বোতলে ভরা (Scientist Thomas Edison’s last breath is in a bottle)
১৮৪৭ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি জন্ম নেয়া টমাস আলভা এডিসন একজন বিশ্ব বিখ্যাত আমেরিকান বিজ্ঞানী, আবিষ্কারক ও সফল উদ্যোক্তা। খুবই সাধারণ অবস্থা থেকে প্রতিভা আর পরিশ্রমের জোরে তিনি সমাজের সবচেয়ে ওপরের সারির একজন হিসেবে নিজের জায়গা করে নেন, এবং ইতিহাস বদলানো একাধিক আবিষ্কারের মাধ্যমে পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দেন। পৃথিবীর প্রথম ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাবরেটরি “উইজার্ড অব মিলানো পার্ক” তাঁর হাতে গড়া।
আধুনিক আমেরিকার উন্নত অর্থনীতি আর প্রযুক্তির পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা লোকদের অন্যতম একজন তিনি। সেইসাথে, ইতিহাসের সেরা একজন আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সারা বিশ্বে সম্মানিত।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ইতিহাসে টমাস আলভা এডিসন খুব গুরুত্বপূর্ণ এক বিজ্ঞানী। তাঁর আবিষ্কৃত ডিরেক্ট কারেন্টের (ডিসি) কথা আমরা সবাই জানি। শুধু বিদ্যুৎই নয়, বাতিও তাঁরই আবিষ্কার। এক যুক্তরাষ্ট্রেই তাঁর নামে সহস্রাধিক পেটেন্ট, মানে আবিষ্কার-স্বত্ব আছে।
মৃতদেহ সংরক্ষণ কিংবা নির্দিষ্ট কোনো অঙ্গ মমি করার চল শুরু করেছিল মিশরীয়রা। তাদের আবিষ্কৃত মমি রহস্য এখনো বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্যে ঘেরা। আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক সংরক্ষণ করার তথ্য পুরো বিশ্ব জানলেও অনেকেই জানেন না বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাস সংরক্ষণের গল্পটা। এমনকি বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু আজো সংরক্ষিত আছে জাদুঘরে।
১৯২০ সালের শেষের দিকে টমাসের বয়স যখম ৮০ তখন বেশির ভাগ সময়ই তিনি কাটতেন ফ্লোরিডা নামক জায়গায়। সেই জায়গাতেই আধুনিক গাড়ির জনক হেনরি ফোর্ড এর সাথে তাঁর বন্ধুত্বের গভীরতা সৃষ্টি হয়। ওই বয়সেও তিনি একটি প্রযেক্ট নিয়ে কাজ করছিলেন যা ইলেকট্রিক ট্রেন এর সাথে জড়িত ছিলো।
বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের মৃত্যু হয় ১৯৩১ সালে। শুনতে অবাক লাগলেও তার শেষ নিঃশ্বাস সংরক্ষণ করে করা রয়েছে। জীবনের শেষ সময়ে হাসপাতালে তার সঙ্গে সর্বক্ষণ থাকতে বলা হয়েছিল তার ছেলে চার্লসকে। অটোমোবাইল ব্যবসায়ী হেনরি ফোর্ড একটি টেস্ট টিউব দিয়েছিলেন চার্লস। বলা হয়েছিল- শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের সময় টেস্ট টিউবটি যেন থমাসের মুখে ধরা হয়। ছেলে তাই করেছিলেন। বাবার শেষ নিঃশ্বাস নেয়ার সময় টেস্ট টিউবটি তাঁর মুখে ধরেন চার্লস। সেই টেস্টটিউবে আজও বন্দি বিজ্ঞানীর শেষ নিঃশ্বাস। মিশিগানের হেনরি ফোর্ড মিউজিয়ামে রাখা রয়েছে সেটি।
৮৪ বছর বয়সী মহান বৈজ্ঞানিক টমাস ১৯৩১ সালের ১৮ ই অক্টোবর ওয়েস্ট অরেঞ্জ এর নিজ বাড়িতে মারা যান। তার মৃত্যুর কিছুক্ষন পর সারা বিশ্বের সব প্রান্তে কিছুক্ষণের জন্য ইলেকট্রিসিটি বন্ধ করে এই আলোর কারিগর টমাস আলভা এডিসনকে সম্মান জানায়।
Search Engine Optimization (SEO) এর জন্য অডিট বা ওয়েবসাইটের অডিট (Website Audit) যে কোন ওয়েবসাইটের জন্য অতন্ত জরুরী একটি বিষয়, যা ওয়েবসাইটকে অধিক বিশ্বাসযোগ্যতা সরবরাহ করে এবং সার্চ ইঞ্জিনের কাছে অধিক আস্থা অর্জন করে যা যে কোন ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক পেতে সহায়তা করে । তাই যেকোনো ওয়েবসাইট কে গুগোলের নাম্বার অন পেজ এ নিয়ে আসতে অনেক গুলো SEO টেকনিক এর মধ্যে এসইও অডিট চেকলিস্ট (SEO Audit) ক্রিয়েট করা অন্যতম একটি টেকনিক। SEO নিয়ে ধারাবাহিক ব্লগের জন্য “ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) “ । আমি মনে করি বিষয় টি যুগ উপ যুগী- তাই যারা ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে চান তাদের ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) তাহলে খুব সহজে গুগল এর প্রথম পেজ এ আপনার সাইটটি আনতে পারবেন । ওয়েবসাই অডিট চেকলিস্ট (Website Audit Checklist) ক্রিয়েট করা বিষয়টি যেমন , Service-Oriented কর্পোরেট ওয়েব সাইট এর জন্য প্রোয়জন তেমনটি প্রডাক্ট অরিয়েন্টেড(Product-Oriented) অথবা ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট এর জন্য ও প্রোয়জন।
একটি ওয়েবসাইট সঠিক ভাবে এসইও করতে চাইলে ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) যা আপনার সাইটটিকে রেঙ্ক পেতে সহায়তা করবে । ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) যা সাইট কে যে কনো সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে পারে যে, সাইট টি কেমন মানের এবং ভবিষৎ এ কেমন করবে। চলুন জেনে নেই, ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট কি ভাবে তৈরি করবেন ?
এসইও অডিট (SEO Audit), এই শব্দটি যারা এসইও জগতে কাজ করি তাদের কাছে অনেক পরিচিত ।আসলে আমরা অনেকেই জানিনা যে, এসইও অডিট (SEO Audit) প্রকৃতপক্ষে কি এবং কিভাবে এটি আমাদের সাইটকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ এ (Search Engine Results Pages (SERP)) এক নম্বর পেজে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।
একটি SEO Audit হ’ল একটি ওয়েব সাইট উপস্থিতির সর্বোত্তম অনুশীলনের সাথে কতটা ভাল সম্পর্কিত তা বিশ্লেষণ করার প্রক্রিয়া – এটি একটি বাস্তবায়ন পরিকল্পনা তৈরির প্রথম পদক্ষেপ যার পরিমাপযোগ্য ফলাফল হবে।
SEO Audit এর উদ্দেশ্য হ’ল Organic Search-এর কার্যকারিতা যতটা সম্ভব প্রভাবিত করে এমন অনেকগুলি মূল বিষয় চিহ্নিত করা। এসইও অডিট যে সকল বিষয় এর প্রকাশ করবে তা হল ঃ
প্রযুক্তিগত এসইও সমস্যাগুলি
ওয়েবসাইট কাঠামোর সমস্যা
অন -পেজ এসইও সমস্যাগুলি
সম্ভাব্য অফ সাইট সমস্যা
ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা সমস্যা
কন্টেন্ট গ্যাপ শনাক্তকরণ
প্রতিযোগিতামূলক বাজারের অন্তর্দৃষ্টি
একটি SEO Audit একটি স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতি যা নিয়মিত হওয়া উচিত – এটি মূলত যেকোনো ওয়েবসাইটের জন্য “স্বাস্থ্য পরীক্ষা”।
এসইও অডিট কী হওয়া উচিত:
প্রথম এবং সর্বাগ্রে, একটি SEO Audit ব্যাপক হওয়া উচিত। এটি আপনার এসইও দৃশ্যমানতাকে প্রভাবিত করে কাঠামোগত এবং সামগ্রীর উভয় উপাদানকেই কভার করা উচিত। এটি আপনার বর্তমান অবস্থায় কী ঘটছে তার একটি “বড় চিত্র” দেখুন সরবরাহ করা উচিত। যে কোনও অনুপস্থিত টুকরোগুলির ফলে অপ্রয়োজনীয় বা অনুপযুক্ত সুপারিশ হতে পারে।
আপনার নিরীক্ষা বোঝা সহজ হওয়া উচিত। ব্যবসায়ের মালিক হিসাবে আপনার কীভাবে এসইও সমস্যাগুলি আপনার অনলাইন অগ্রাধিকার, লক্ষ্য বা উপার্জনকে প্রভাবিত করছে সে সম্পর্কে আপনার কাজগুলি সংযোগ করতে সক্ষম হওয়া উচিত। যে সমস্ত প্রস্তাবনাগুলি আপনার ওভার-আর্চিং ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যগুলিতে পরিষ্কারভাবে সিঁড়ি দেওয়া উচিত।
অবশেষে, আপনার এসইও অডিটের প্রস্তাবগুলি কার্যকর করতে হবে। সমাপ্তির সুস্পষ্ট পথ থাকতে হবে; প্রস্তাবিত প্রভাব এবং প্রতিটি সুপারিশের সাথে যুক্ত প্রচেষ্টা দিয়ে অগ্রাধিকার প্রাপ্ত। যে কোনও এসইও নিরীক্ষণের আউটপুটটি সঠিকভাবে রোডম্যাপ অনুসরণ করার সহজ উপায় জানাতে হবে।
এসইও অডিট কী হওয়া উচিত নয়:
এসইও নিরীক্ষা তাড়াতাড়ি করা উচিত নয়। আপনার অনলাইন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে এমন সমস্যার মূল কারণগুলি উদ্ঘাটন করতে সময় লাগে মাত্র। আপনার সাইটের আকারের উপর নির্ভর করে, একটি উপযুক্ত নিরীক্ষা শেষ হতে 2-6 সপ্তাহ থেকে যে কোনও সময় নিতে পারে। যে কোনও ওয়েবসাইটে বড় ধরনের পরিবর্তন করার সময় যথাযথ অধ্যবসায় করা দরকার এবং একটি এসইও বিশেষজ্ঞকে অবশ্যই সঠিক, কার্যকর সুপারিশ করার জন্য একটি তদন্ত করতে হবে।
একটি SEO নিরীক্ষা “এক আকার সবই ফিট করে” সমস্ত ওয়েবসাইটের জন্য কিছু প্রযুক্তিগত উপাদান প্রয়োজন হলেও সেই সাইটের ফোকাসের ক্ষেত্রগুলিতে মনোনিবেশ করার জন্য একটি এসইও নিরীক্ষার শুরুতে একটি পরিস্থিতিগত বিশ্লেষণ করা উচিত।
এসইও নিরীক্ষায় কী বিশ্লেষণ করা হয়:
এসইও অডিটগুলি সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে, প্রত্যেকেরই সাইটম্যাপস, সার্ভার ত্রুটি এবং মেটাডেটার মতো বেসিক প্রযুক্তিগত এসইও “টেবিল স্টেক” বিশ্লেষণ করা উচিত। একটি উচ্চ স্তরে, একটি অডিট অ্যাক্সেসযোগ্যতা, সূচীকরণ এবং অপ্টিমাইজেশন কভার করা উচিত।
একটি এসইও নিরীক্ষায়, নিম্নলিখিত বিভাগগুলিতে 193 টিরও বেশি এসইও উপাদান বিশ্লেষণ করেছেন:
Technical Audit
Indexation analysis
Status Codes
Redirects
Page Speed
URL Structure
Robots.txt
XML Sitemap
Canonical Tags
Duplication
Crawlability
Legacy Domain Issues
Off-page Analysis
Mobile SEO analysis
Global SEO analysis
On-Page Audit
Site Content Structure
Keyword Research
Page Copy Theme Analysis
Keyword Use
Meta Data Analysis (Page Titles, Meta Descriptions, Heading Tags)
Schema
User Experience
Images & Video
Internal Linking & HTML Sitemap
Server Log Audit
Crawl Analysis
User Agent Analysis
SEO Audit সময় :
SEO Audit- ২ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে যে কোনও জায়গায় নিতে পারে। এই সময়ে একটি এসইও বিশেষজ্ঞ ওয়েবসাইটে এসইও সুযোগগুলি বিশ্লেষণ করে এবং উদ্ঘাটিত করে। তবে দ্বি-সাপ্তাহিক বা সাপ্তাহিক চেক-ইনগুলি আপনাকে এবং আপনার দলকে অগ্রগতি হিসাবে লুপে রাখে।
প্রদত্ত যে কোনও ওয়েবসাইটের SEO Audit, কয়েকটি কম সুযোগ সন্ধান করা হয়। যখন এই ধরণের Website Error সনাক্ত করা হয়, তখন Web Team এগুলিকে সাথে সাথে সবাধান করবে।
SEO Audit শেষ হওয়ার পরে, দলটিকে একটি উপস্থাপনায় আমন্ত্রণ জানানো হবে যাতে আপনার এসইও বিশেষজ্ঞ অনুসন্ধান এবং সুপারিশের মাধ্যমে কথা বলবেন।
নিয়মিত ভিত্তিতে ওয়েবসাইটটি অডিট করা কেন গুরুত্বপূর্ণ:
আপনার ওয়েবসাইটটি আপনার অনলাইন ব্র্যান্ডের “হাব” – সুতরাং, সবকিছু যথাযথভাবে নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটটি একটি জীবন্ত ডিজিটাল সম্পত্তি হলেও এটিও গুরুত্বপূর্ণ, এটি সাধারণত দীর্ঘ সময় ধরে স্থবির থাকে না। যে কোনও বছরে, কন্টেন্ট আপডেট হয় সাইট থেকে যুক্ত অথবা সরানো হয়। এই কারণেই SEO Audit নিয়মিত হওয়া উচিত। আমার মতে প্রতি বছর সর্বনিম্ন একবার ওয়েবসাইটগুলি অডিট করা উচিত। অডিট ওয়েব টিম কে জটিল সমস্যাগুলি সমাধান করার দিক নিরদেসনা দিয়ে থাকে ।
এসইওর অন্যান্য অংশ রয়েছে, যা প্রতিযোগিতায় রয়েছেন তা নিশ্চিত করার জন্য ওয়েবসাইট অডিট এর পরে মনোযোগ দেওয়া উচিত। সর্বোপরি, প্রযুক্তিগত ভিত্তি এসইও সাফল্যের জন্য রাস্তার শেষ নয়। আপনার প্রতিযোগিতার এসইও ক্রিয়াকলাপের প্রতি মনোযোগ দেওয়া, সর্বাধিক নতুন সার্চ ইঞ্জিন সেরা অনুশীলনগুলির দিকে নজর রাখা এবং লোকাল বিসনেস এসইও অনুশীলনগুলি বজায় রাখা । এগুলি সমস্তই একটি সফল এসইও কৌশলগুলির উপাদান ।
এসইও অডিট (SEO Audit) ছাডাও ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে আরো অনেক উপায় আছে । তবে এই উপায়গুলি ফলো করলে আশা করা যায় গুগলের এক নম্বর পেজ এ আসা সম্ভব এবং এটাকে কন্টিনিউ প্রসেসে যদি রাখা যায় তাহলে যে কোন ওয়েবসাইটকে খুব দ্রুত গুগলের এক নম্বরে অবস্থান করা এবং ধরে রাখা সম্ভব। আশা করি, “ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website)” ব্লগ টি পড়ার পর ওয়েবসাইটের এসইও অডিট তৈরী করার ব্যাপারে সবাই সচেতন হবেন এবং প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট ক্রিয়েট করে যাবেন।