বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাস একটি বোতলে ভরা (Scientist Thomas Edison’s last breath is in a bottle)
১৮৪৭ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি জন্ম নেয়া টমাস আলভা এডিসন একজন বিশ্ব বিখ্যাত আমেরিকান বিজ্ঞানী, আবিষ্কারক ও সফল উদ্যোক্তা। খুবই সাধারণ অবস্থা থেকে প্রতিভা আর পরিশ্রমের জোরে তিনি সমাজের সবচেয়ে ওপরের সারির একজন হিসেবে নিজের জায়গা করে নেন, এবং ইতিহাস বদলানো একাধিক আবিষ্কারের মাধ্যমে পৃথিবীর চেহারা পাল্টে দেন। পৃথিবীর প্রথম ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাবরেটরি “উইজার্ড অব মিলানো পার্ক” তাঁর হাতে গড়া।
আধুনিক আমেরিকার উন্নত অর্থনীতি আর প্রযুক্তির পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা লোকদের অন্যতম একজন তিনি। সেইসাথে, ইতিহাসের সেরা একজন আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সারা বিশ্বে সম্মানিত।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ইতিহাসে টমাস আলভা এডিসন খুব গুরুত্বপূর্ণ এক বিজ্ঞানী। তাঁর আবিষ্কৃত ডিরেক্ট কারেন্টের (ডিসি) কথা আমরা সবাই জানি। শুধু বিদ্যুৎই নয়, বাতিও তাঁরই আবিষ্কার। এক যুক্তরাষ্ট্রেই তাঁর নামে সহস্রাধিক পেটেন্ট, মানে আবিষ্কার-স্বত্ব আছে।
মৃতদেহ সংরক্ষণ কিংবা নির্দিষ্ট কোনো অঙ্গ মমি করার চল শুরু করেছিল মিশরীয়রা। তাদের আবিষ্কৃত মমি রহস্য এখনো বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্যে ঘেরা। আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক সংরক্ষণ করার তথ্য পুরো বিশ্ব জানলেও অনেকেই জানেন না বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাস সংরক্ষণের গল্পটা। এমনকি বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের শেষ নিঃশ্বাসটুকু আজো সংরক্ষিত আছে জাদুঘরে।
১৯২০ সালের শেষের দিকে টমাসের বয়স যখম ৮০ তখন বেশির ভাগ সময়ই তিনি কাটতেন ফ্লোরিডা নামক জায়গায়। সেই জায়গাতেই আধুনিক গাড়ির জনক হেনরি ফোর্ড এর সাথে তাঁর বন্ধুত্বের গভীরতা সৃষ্টি হয়। ওই বয়সেও তিনি একটি প্রযেক্ট নিয়ে কাজ করছিলেন যা ইলেকট্রিক ট্রেন এর সাথে জড়িত ছিলো।
বিজ্ঞানী থমাস এডিসনের মৃত্যু হয় ১৯৩১ সালে। শুনতে অবাক লাগলেও তার শেষ নিঃশ্বাস সংরক্ষণ করে করা রয়েছে। জীবনের শেষ সময়ে হাসপাতালে তার সঙ্গে সর্বক্ষণ থাকতে বলা হয়েছিল তার ছেলে চার্লসকে। অটোমোবাইল ব্যবসায়ী হেনরি ফোর্ড একটি টেস্ট টিউব দিয়েছিলেন চার্লস। বলা হয়েছিল- শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের সময় টেস্ট টিউবটি যেন থমাসের মুখে ধরা হয়। ছেলে তাই করেছিলেন। বাবার শেষ নিঃশ্বাস নেয়ার সময় টেস্ট টিউবটি তাঁর মুখে ধরেন চার্লস। সেই টেস্টটিউবে আজও বন্দি বিজ্ঞানীর শেষ নিঃশ্বাস। মিশিগানের হেনরি ফোর্ড মিউজিয়ামে রাখা রয়েছে সেটি।
৮৪ বছর বয়সী মহান বৈজ্ঞানিক টমাস ১৯৩১ সালের ১৮ ই অক্টোবর ওয়েস্ট অরেঞ্জ এর নিজ বাড়িতে মারা যান। তার মৃত্যুর কিছুক্ষন পর সারা বিশ্বের সব প্রান্তে কিছুক্ষণের জন্য ইলেকট্রিসিটি বন্ধ করে এই আলোর কারিগর টমাস আলভা এডিসনকে সম্মান জানায়।
Search Engine Optimization (SEO) এর জন্য অডিট বা ওয়েবসাইটের অডিট (Website Audit) যে কোন ওয়েবসাইটের জন্য অতন্ত জরুরী একটি বিষয়, যা ওয়েবসাইটকে অধিক বিশ্বাসযোগ্যতা সরবরাহ করে এবং সার্চ ইঞ্জিনের কাছে অধিক আস্থা অর্জন করে যা যে কোন ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক পেতে সহায়তা করে । তাই যেকোনো ওয়েবসাইট কে গুগোলের নাম্বার অন পেজ এ নিয়ে আসতে অনেক গুলো SEO টেকনিক এর মধ্যে এসইও অডিট চেকলিস্ট (SEO Audit) ক্রিয়েট করা অন্যতম একটি টেকনিক। SEO নিয়ে ধারাবাহিক ব্লগের জন্য “ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) “ । আমি মনে করি বিষয় টি যুগ উপ যুগী- তাই যারা ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে চান তাদের ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) তাহলে খুব সহজে গুগল এর প্রথম পেজ এ আপনার সাইটটি আনতে পারবেন । ওয়েবসাই অডিট চেকলিস্ট (Website Audit Checklist) ক্রিয়েট করা বিষয়টি যেমন , Service-Oriented কর্পোরেট ওয়েব সাইট এর জন্য প্রোয়জন তেমনটি প্রডাক্ট অরিয়েন্টেড(Product-Oriented) অথবা ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট এর জন্য ও প্রোয়জন।
একটি ওয়েবসাইট সঠিক ভাবে এসইও করতে চাইলে ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) যা আপনার সাইটটিকে রেঙ্ক পেতে সহায়তা করবে । ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website) যা সাইট কে যে কনো সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে পারে যে, সাইট টি কেমন মানের এবং ভবিষৎ এ কেমন করবে। চলুন জেনে নেই, ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট কি ভাবে তৈরি করবেন ?
এসইও অডিট (SEO Audit), এই শব্দটি যারা এসইও জগতে কাজ করি তাদের কাছে অনেক পরিচিত ।আসলে আমরা অনেকেই জানিনা যে, এসইও অডিট (SEO Audit) প্রকৃতপক্ষে কি এবং কিভাবে এটি আমাদের সাইটকে গুগল সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ এ (Search Engine Results Pages (SERP)) এক নম্বর পেজে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।
একটি SEO Audit হ’ল একটি ওয়েব সাইট উপস্থিতির সর্বোত্তম অনুশীলনের সাথে কতটা ভাল সম্পর্কিত তা বিশ্লেষণ করার প্রক্রিয়া – এটি একটি বাস্তবায়ন পরিকল্পনা তৈরির প্রথম পদক্ষেপ যার পরিমাপযোগ্য ফলাফল হবে।
SEO Audit এর উদ্দেশ্য হ’ল Organic Search-এর কার্যকারিতা যতটা সম্ভব প্রভাবিত করে এমন অনেকগুলি মূল বিষয় চিহ্নিত করা। এসইও অডিট যে সকল বিষয় এর প্রকাশ করবে তা হল ঃ
প্রযুক্তিগত এসইও সমস্যাগুলি
ওয়েবসাইট কাঠামোর সমস্যা
অন -পেজ এসইও সমস্যাগুলি
সম্ভাব্য অফ সাইট সমস্যা
ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা সমস্যা
কন্টেন্ট গ্যাপ শনাক্তকরণ
প্রতিযোগিতামূলক বাজারের অন্তর্দৃষ্টি
একটি SEO Audit একটি স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতি যা নিয়মিত হওয়া উচিত – এটি মূলত যেকোনো ওয়েবসাইটের জন্য “স্বাস্থ্য পরীক্ষা”।
এসইও অডিট কী হওয়া উচিত:
প্রথম এবং সর্বাগ্রে, একটি SEO Audit ব্যাপক হওয়া উচিত। এটি আপনার এসইও দৃশ্যমানতাকে প্রভাবিত করে কাঠামোগত এবং সামগ্রীর উভয় উপাদানকেই কভার করা উচিত। এটি আপনার বর্তমান অবস্থায় কী ঘটছে তার একটি “বড় চিত্র” দেখুন সরবরাহ করা উচিত। যে কোনও অনুপস্থিত টুকরোগুলির ফলে অপ্রয়োজনীয় বা অনুপযুক্ত সুপারিশ হতে পারে।
আপনার নিরীক্ষা বোঝা সহজ হওয়া উচিত। ব্যবসায়ের মালিক হিসাবে আপনার কীভাবে এসইও সমস্যাগুলি আপনার অনলাইন অগ্রাধিকার, লক্ষ্য বা উপার্জনকে প্রভাবিত করছে সে সম্পর্কে আপনার কাজগুলি সংযোগ করতে সক্ষম হওয়া উচিত। যে সমস্ত প্রস্তাবনাগুলি আপনার ওভার-আর্চিং ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যগুলিতে পরিষ্কারভাবে সিঁড়ি দেওয়া উচিত।
অবশেষে, আপনার এসইও অডিটের প্রস্তাবগুলি কার্যকর করতে হবে। সমাপ্তির সুস্পষ্ট পথ থাকতে হবে; প্রস্তাবিত প্রভাব এবং প্রতিটি সুপারিশের সাথে যুক্ত প্রচেষ্টা দিয়ে অগ্রাধিকার প্রাপ্ত। যে কোনও এসইও নিরীক্ষণের আউটপুটটি সঠিকভাবে রোডম্যাপ অনুসরণ করার সহজ উপায় জানাতে হবে।
এসইও অডিট কী হওয়া উচিত নয়:
এসইও নিরীক্ষা তাড়াতাড়ি করা উচিত নয়। আপনার অনলাইন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে এমন সমস্যার মূল কারণগুলি উদ্ঘাটন করতে সময় লাগে মাত্র। আপনার সাইটের আকারের উপর নির্ভর করে, একটি উপযুক্ত নিরীক্ষা শেষ হতে 2-6 সপ্তাহ থেকে যে কোনও সময় নিতে পারে। যে কোনও ওয়েবসাইটে বড় ধরনের পরিবর্তন করার সময় যথাযথ অধ্যবসায় করা দরকার এবং একটি এসইও বিশেষজ্ঞকে অবশ্যই সঠিক, কার্যকর সুপারিশ করার জন্য একটি তদন্ত করতে হবে।
একটি SEO নিরীক্ষা “এক আকার সবই ফিট করে” সমস্ত ওয়েবসাইটের জন্য কিছু প্রযুক্তিগত উপাদান প্রয়োজন হলেও সেই সাইটের ফোকাসের ক্ষেত্রগুলিতে মনোনিবেশ করার জন্য একটি এসইও নিরীক্ষার শুরুতে একটি পরিস্থিতিগত বিশ্লেষণ করা উচিত।
এসইও নিরীক্ষায় কী বিশ্লেষণ করা হয়:
এসইও অডিটগুলি সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে, প্রত্যেকেরই সাইটম্যাপস, সার্ভার ত্রুটি এবং মেটাডেটার মতো বেসিক প্রযুক্তিগত এসইও “টেবিল স্টেক” বিশ্লেষণ করা উচিত। একটি উচ্চ স্তরে, একটি অডিট অ্যাক্সেসযোগ্যতা, সূচীকরণ এবং অপ্টিমাইজেশন কভার করা উচিত।
একটি এসইও নিরীক্ষায়, নিম্নলিখিত বিভাগগুলিতে 193 টিরও বেশি এসইও উপাদান বিশ্লেষণ করেছেন:
Technical Audit
Indexation analysis
Status Codes
Redirects
Page Speed
URL Structure
Robots.txt
XML Sitemap
Canonical Tags
Duplication
Crawlability
Legacy Domain Issues
Off-page Analysis
Mobile SEO analysis
Global SEO analysis
On-Page Audit
Site Content Structure
Keyword Research
Page Copy Theme Analysis
Keyword Use
Meta Data Analysis (Page Titles, Meta Descriptions, Heading Tags)
Schema
User Experience
Images & Video
Internal Linking & HTML Sitemap
Server Log Audit
Crawl Analysis
User Agent Analysis
SEO Audit সময় :
SEO Audit- ২ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে যে কোনও জায়গায় নিতে পারে। এই সময়ে একটি এসইও বিশেষজ্ঞ ওয়েবসাইটে এসইও সুযোগগুলি বিশ্লেষণ করে এবং উদ্ঘাটিত করে। তবে দ্বি-সাপ্তাহিক বা সাপ্তাহিক চেক-ইনগুলি আপনাকে এবং আপনার দলকে অগ্রগতি হিসাবে লুপে রাখে।
প্রদত্ত যে কোনও ওয়েবসাইটের SEO Audit, কয়েকটি কম সুযোগ সন্ধান করা হয়। যখন এই ধরণের Website Error সনাক্ত করা হয়, তখন Web Team এগুলিকে সাথে সাথে সবাধান করবে।
SEO Audit শেষ হওয়ার পরে, দলটিকে একটি উপস্থাপনায় আমন্ত্রণ জানানো হবে যাতে আপনার এসইও বিশেষজ্ঞ অনুসন্ধান এবং সুপারিশের মাধ্যমে কথা বলবেন।
নিয়মিত ভিত্তিতে ওয়েবসাইটটি অডিট করা কেন গুরুত্বপূর্ণ:
আপনার ওয়েবসাইটটি আপনার অনলাইন ব্র্যান্ডের “হাব” – সুতরাং, সবকিছু যথাযথভাবে নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটটি একটি জীবন্ত ডিজিটাল সম্পত্তি হলেও এটিও গুরুত্বপূর্ণ, এটি সাধারণত দীর্ঘ সময় ধরে স্থবির থাকে না। যে কোনও বছরে, কন্টেন্ট আপডেট হয় সাইট থেকে যুক্ত অথবা সরানো হয়। এই কারণেই SEO Audit নিয়মিত হওয়া উচিত। আমার মতে প্রতি বছর সর্বনিম্ন একবার ওয়েবসাইটগুলি অডিট করা উচিত। অডিট ওয়েব টিম কে জটিল সমস্যাগুলি সমাধান করার দিক নিরদেসনা দিয়ে থাকে ।
এসইওর অন্যান্য অংশ রয়েছে, যা প্রতিযোগিতায় রয়েছেন তা নিশ্চিত করার জন্য ওয়েবসাইট অডিট এর পরে মনোযোগ দেওয়া উচিত। সর্বোপরি, প্রযুক্তিগত ভিত্তি এসইও সাফল্যের জন্য রাস্তার শেষ নয়। আপনার প্রতিযোগিতার এসইও ক্রিয়াকলাপের প্রতি মনোযোগ দেওয়া, সর্বাধিক নতুন সার্চ ইঞ্জিন সেরা অনুশীলনগুলির দিকে নজর রাখা এবং লোকাল বিসনেস এসইও অনুশীলনগুলি বজায় রাখা । এগুলি সমস্তই একটি সফল এসইও কৌশলগুলির উপাদান ।
এসইও অডিট (SEO Audit) ছাডাও ওয়েবসাইট কে গুগল এর প্রথম পেজে আনতে আরো অনেক উপায় আছে । তবে এই উপায়গুলি ফলো করলে আশা করা যায় গুগলের এক নম্বর পেজ এ আসা সম্ভব এবং এটাকে কন্টিনিউ প্রসেসে যদি রাখা যায় তাহলে যে কোন ওয়েবসাইটকে খুব দ্রুত গুগলের এক নম্বরে অবস্থান করা এবং ধরে রাখা সম্ভব। আশা করি, “ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট চেকলিস্ট তৈরি করুন (SEO Audit Checklist Make for Website)” ব্লগ টি পড়ার পর ওয়েবসাইটের এসইও অডিট তৈরী করার ব্যাপারে সবাই সচেতন হবেন এবং প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটের জন্য এসইও অডিট ক্রিয়েট করে যাবেন।
যখনই আমাদের সামনে “আর্কিটেকচার” বা “স্থাপত্যবিদ্যা” কথাটি আসে সাথে সাথে ‘সৃজনশীলতা’এবং ‘নান্দনিকতা’ এই দুটি শব্দ ও চলে আসে। মানুষ নিজের সৃষ্টিশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে আবাসস্থল, অফিস-আদালত,হাসপাতাল, বিদ্যালয় থেকে শুরু করে সবকিছুরই সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চায়। আর একজন আর্কিটেক্ট এর কাজ হল স্থাপনার ভিতরে এবং বাহিরে যথাযথ প্ল্যানিং বা পরিকল্পনা করা। এমনকি স্থাপনার ভিতরের ও বাহিরের দেয়ালের রং, আসবাবপত্রের সঠিক বিন্যাস, স্পেস এর সঠিক ব্যবহার একজন আর্কিটেক্ট যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করে থাকেন।
বর্তমান যুগে আধুনিকতার উৎকর্ষ সাধনের সাথে সাথে আর্কিটেকচার টেকনোলজিতে পড়াশোনা করা ব্যক্তিদের কর্মক্ষেত্র বেড়েছে।
একজন আর্কিটেক্ট কে স্থাপত্যের পরিকল্পনা ছাড়াও আরো বিশেষ কয়েকটি ভাগ নিয়ে কাজ করতে হয়।যেমন- আরবান প্ল্যানিং, ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইন, ইন্টেরিয়র ডিজাইন ইত্যাদি।
আজকে আমরা আর্কিটেকচার এর মেজর একটা পার্ট “আরবান প্ল্যানিং” সম্বন্ধে জানব….
আরবান প্ল্যানিং কী:
আরবান প্ল্যানিং মানে হচ্ছে নগর পরিকল্পনা। যে কোনো নগরের জন্য বায়ু, পানি, নগরের অবকাঠামো,পরিবহন ব্যবস্থা ইত্যাদির সামগ্রিক পরিকল্পনা করাকেই আরবান প্ল্যানিং বা নগর পরিকল্পনা বলা হয়।
নগর পরিকল্পনার মাধ্যমে মানব বসতির সঠিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা হয়। নগরের সম্পদ (যেমন পানি, গ্যাস) কীভাবে মানুষের কাছে পৌছে দেয়া হবে, অবকাঠামোগত বিন্যাস ও স্থানভেদে ভূমির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতিকরণ ইত্যাদি বিষয় নগর পরিকল্পনার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয়। নগর পরিকল্পনার অন্যতম বিষয় নগরের কোন অংশবিশেষের নকশা প্রণয়ন করা।
আরবান প্ল্যানার বা নগর পরিকল্পনাবিদের কাজ:
নগর পরিকল্পনাবিদগণ সামগ্রিক ভাবে একটি নগরের ডিজাইন শুরু করার সময় আধুনিক সমাজে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়নের মত বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে শুরু করেছে।
এমতাবস্থায় নগর পরিকল্পনাবিদগন স্থায়িত্ব, বিদ্যমান এবং সম্ভাব্য দূষণ, সম্ভাব্য যানজট সহ পরিবহন, অপরাধ, জমির মূল্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সহ বিস্তারিত বিষয় বিবেচনায় রেখে কাজ করে থাকেন।
তাছাড়াও নগরের সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নে নগর পরিকল্পনাবিদগণ কাজ করে থাকেন।
অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটা দেশের নির্দিষ্ট নগরে একটা বিশেষ সুবিধা কে কেন্দ্র করে ঘনবসতি বা স্থাপনা তৈরি হতেই থাকে। এর ফলে জনসংখ্যার অসম বিন্যাস পরিলক্ষিত হয়।এমতাবস্থায় একজন নগর পরিকল্পনাবিদ যদি স্থাপনাগুলো ডিসেন্ট্রালাইজড করেন তাহলে কিন্তু সমস্যাগুলো অনেকাংশে কমানো সম্ভব। একজন নগর পরিকল্পনাবিদ নগরের উন্নয়নের জন্য সবসময়ই এ ধরনের কাজগুলো করে থাকেন।
চাকরিক্ষেত্র: বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট কোম্পানি,এনজিও, কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও কনসালটেন্সি ফার্মে স্বীকৃত নগর পরিকল্পনাবিদ বা আরবান প্ল্যানার থাকাটা বাধ্যতামূলক।
তাছাড়াও সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে –
*গণপূর্ত অধিদপ্তর
*স্থাপত্য অধিদপ্তর
*রাজউক
*কেডিএ
*সিডিএ
*আরডিএ
*বিডিএ
*এলজিইডি, সকল সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, পরিকল্পনা কমিশনে নগর পরিকল্পনাবিদ গুরুত্বপূর্ণ পদে সুযোগ পেয়ে থাকেন।
বর্তমানে UNDP, UNICEF, UNESCO এর অধিনে পরিচালিত বিভিন্ন প্রজেক্টে নগর পরিকল্পনাবিদদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
গণিত কি ঐতিহাসিকভাবে হয়েছে, যদি সত্যিই কখনও এমন ছিল একটি সত্তা? এটা এখন পরিষ্কার হওয়া উচিত যে গাণিতিক কার্যকলাপ অনেক গ্রহণ করেছে
ফর্ম, শুধুমাত্র ঢিলেঢালাভাবে তারা কিছু ধরনের প্রয়োজন যে দ্বারা সংযুক্তপরিমাপ বা গণনা। একটি আরো সুনির্দিষ্ট উত্তর অত্যন্ত নির্ভরশীল হতে হবে
সময় এবং জায়গায়। কিছু সাধারণ থ্রেড আছে: সমস্ত সংগঠিত সমাজের প্রয়োজন
বাণিজ্য এবং সময়-রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করা, যা খুব মোটামুটিভাবে উদ্দেশ্যগুলি বলেছিল
সুয়ান শু এবং সুয়ান লি, যথাক্রমে, প্রারম্ভিক সাম্রাজ্য চীনে বা অ্যাবাকাস এবং
13 শতকের ইউরোপে কম্পিউটাস। এই বিভিন্ন কৌশলের অনুশীলনকারীরা,
যাইহোক, সম্ভবত খুব ভিন্ন সামাজিক অবস্থা ছিল. সুয়ান শু এবং
অ্যাবাকাস শিক্ষাগুলি বণিক বা কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ছিল, যেখানে সুয়ান লি বা
কম্পিউটাস ছিল চীনের উচ্চ-পদস্থ বিশেষজ্ঞদের উদ্ভব এবং এর
মধ্যযুগীয় ইউরোপে সন্ন্যাসী এবং পণ্ডিতরা। মর্যাদা এবং সম্মানের বিচ্ছেদ
‘উচ্চতর’ গণিতে জড়িত থাকার জন্য যথেষ্ট শিক্ষিতদের মধ্যে যা
সাধারণত বিমূর্ত চিন্তার একটি নির্দিষ্ট স্তরের প্রয়োজন, এবং ব্যবসায়ীদের বা
কারিগর যারা ‘সাধারণ’ বা ‘অশ্লীল’ গণিত নিয়ে কাজ করে, তারা বারবার এসেছে
বহু শতাব্দী ধরে বিভিন্ন প্রেক্ষাপট।
সমাজগুলি যত জটিল হয়ে ওঠে তাই তাদের গাণিতিক প্রয়োজনীয়তাগুলিও করে।
Dee দ্বারা প্রস্তাবিত শিরোনামগুলির দীর্ঘ তালিকা, এমনকি কিছু অপ্রয়োজনীয় হলেও,
একটি বিস্তৃত ক্রিয়াকলাপ নির্দেশ করে যেখানে গাণিতিক দক্ষতা ছিল
আমন্ত্রিত এই বিষয়গুলি সম্মিলিতভাবে ‘মিশ্র গণিত’ নামে পরিচিত ছিল,
পরামর্শ দিচ্ছে যে গণিত তাদের প্রত্যেকের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল (পুরোপুরি নয়
‘প্রযুক্ত গণিত’-এর পরবর্তী ধারণার মতো, যেখানে গণিত ব্যবহার করা হয়
নিজের বাইরের বিষয় বিশ্লেষণ করতে)।
প্রথম দিকের সাম্রাজ্যবাদী চীন থেকে শিক্ষা নেওয়া হয়েছে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই
এবং মধ্যযুগীয় ইউরোপ অন্যান্য সমাজেও প্রসারিত হয় না: যে কোন একক নেই
জ্ঞানের অংশ যাকে আমরা সুবিধামত ‘গণিত’ বলতে পারি কিন্তু আমরা তা পারি
অনেক গাণিতিক শৃঙ্খলা এবং ক্রিয়াকলাপ সনাক্ত করুন। এবং কোনটি বিশেষ
সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক বা মর্যাদাপূর্ণ বিবেচনা করা হয় সবসময় সময়ের ব্যাপার এবং স্থান |
Who is a mathematician?
এখন আমরা যে ক্রিয়াকলাপগুলি গঠন করেছে তার পরিসর চিহ্নিত করতে শুরু করেছি
গণিত, আমরা বলতে পারি কে গণিতবিদ হিসাবে গণনা করে বা না করে? সব
পিথাগোরাসের চারটি, ডায়োফ্যান্টাস, ফার্মাট এবং ওয়াইলসকে সাধারণত বর্ণনা করা হয়
গণিতবিদ, এবং প্রথম তিনজন, মৃত হওয়ায়, এটিকে একটি আদর্শে পরিণত করেছে
রেফারেন্স ওয়ার্ক, গণিতবিদদের জীবনী অভিধান। তাদের কেও না, Picture of Diophantus
যাইহোক, তারা যে লেবেল দেওয়া হয়েছে তা স্বীকৃত হবে। আমরা নেই
কিভাবে, যদি আদৌ, পিথাগোরাস নিজেকে বর্ণনা করতেন। ডায়োফ্যান্টাস করবে
সম্ভবত নিজেকে একজন পাটিগণিতবিদ হিসাবে ভেবেছিলেন, এর অনুশীলনকারী হিসাবে নয়
সুয়ান শু বা অ্যাবাকাস ধরণের দৈনন্দিন পাটিগণিত, কিন্তু ‘উচ্চতর’
পাটিগণিত’ যেটি আরও অস্পষ্ট এবং কঠিন বৈশিষ্ট্যগুলির কিছু তদন্ত করে
প্রাকৃতিক সংখ্যা। অন্যদিকে, Fermat, নিজেকে একটি বলা হবে
géomètre, জ্যামিতি তখন সবচেয়ে প্রামাণিক এবং সম্মানজনক শাখা
কোয়াড্রিভিয়ামের এটি একটি একাডেমিক একটি আদর্শ বর্ণনা থেকে যায়
19 শতকের ফ্রান্সের গণিতবিদ। চারজনের মধ্যে শুধুমাত্র উইলস, আই
পরামর্শ দেন, নিজেকে গণিতবিদ বলবেন। আজ গণিতের শৃঙ্খলা অত্যন্ত সম্মানিত, এমনকি শ্রদ্ধেয় |
12 শতকে সালিসবারির জন দাবি করেছিলেন যে গণিতের অনুশীলন, অবস্থান থেকে ভবিষ্যতের পূর্বাভাস
নক্ষত্র এবং গ্রহ, মানুষ এবং দানবদের মধ্যে একটি দুর্ভাগ্যজনক পরিচিতি থেকে উদ্ভূত, এবং
বরাবর chiromancy (পাম-রিডিং) এবং augury (এর ফ্লাইট ব্যাখ্যা করা পাখি) ছিল মন্দের উৎস। 1570 সালে, গিরোলামো কার্ডানো, চিকিত্সক এবং রেনেসাঁর অন্যতম প্রধান বীজগণিত গ্রন্থের লেখক, কারাগারে বন্দী ছিলেন |
খ্রীষ্টের একটি রাশিফল নিক্ষেপ; থমাস হ্যারিয়ট, 1605 সালে অভিযোগে গ্রেফতার হন
গানপাউডার প্লটের অপরাধীদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়নি
প্লট সম্পর্কে অনেক কিছু কিন্তু তার জেমস আই-এর রাশিফল ছিল
তার দেয়ালে পিন করা; এবং 17 শতকের শেষের দিকে জন অব্রে দেশটির বিষয়ে লিখেছেন
যাজক ও গণিতের শিক্ষক উইলিয়াম ওট্রেড যে ‘দেশের মানুষ
বিশ্বাস করেছিলাম যে সে জাদু করতে পারে’। প্রাক-আধুনিক ইউরোপে, এর অনুশীলন
‘গণিত’ তার বিপদ ছাড়া ছিল না, অনুশীলনকারীর কাছে যতটা তার জন্য
অনুমিত বিষয়।
আসলে ইংরেজিতে ‘গণিতবিদ’ শব্দটি নিয়মিত ব্যবহৃত হতে থাকে
শুধুমাত্র 1570 সাল থেকে গাণিতিক লেখা। প্রথম দিকে, এটি প্রধানত জন্য ব্যবহৃত হত
বিদেশী লেখক, কিন্তু পরে দুটি কৌতূহলপূর্ণ সম্পর্কহীন প্রসঙ্গে, বন্দুকধারীদের জন্য বা
জ্যোতিষী 1660 সালে পুনরুদ্ধারের পরে এটি আরও সাধারণভাবে ব্যবহৃত হতে শুরু করে
পাটিগণিত বা জ্যামিতির লেখক কিন্তু এখনও জ্যোতিষীদের জন্য; একই সময়ে,
‘গণিতের’ ভবিষ্যদ্বাণী ব্যঙ্গের একটি নিয়মিত বিষয় হয়ে উঠেছে এবং
উপহাস সঙ্গে গণিতের দীর্ঘস্থায়ী এবং অবিরাম সম্পর্ক
জ্যোতিষশাস্ত্র ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে কেন শিক্ষাবিদরা এই শব্দটি এড়াতে পছন্দ করেন। কখন
হেনরি স্যাভিল 1619 সালে অক্সফোর্ডে দুটি গাণিতিক চেয়ার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তারা ছিল
জ্যামিতি এবং জ্যোতির্বিদ্যা, যথাক্রমে, কঠোর নির্দেশাবলী সঙ্গে যে পরবর্তী
বিচারিক জ্যোতিষ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত নয়। আজ পর্যন্ত কেমব্রিজ একজন লুকাসিয়ান হোস্ট করে
গণিতের অধ্যাপক, কিন্তু অক্সফোর্ডের সমতুল্য হলেন স্যাভিলিয়ান অধ্যাপক
জ্যামিতি. আর যদি না ভাবা উচিত যে গণিতের সংসর্গ
ভবিষ্যদ্বাণী এবং প্রভাব সঙ্গে শুধুমাত্র একটি ইউরোপীয় ঘটনা ছিল, এটা মূল্য
মনে রাখা যে গণিতের জন্য আধুনিক চীনা পরিভাষা, shù xué , আছে
ঐতিহ্যগতভাবে ভবিষ্যদ্বাণীর প্রসঙ্গে সংখ্যার অধ্যয়নকে বোঝায়।
সংক্ষেপে, ‘গণিতবিদ’, আমরা এখন শব্দটি বুঝি, একটি আধুনিক
ইউরোপীয় উদ্ভাবন। গাণিতিক কার্যকলাপের দীর্ঘ ইতিহাসে, তারা আছে
চোখের পলকের চেয়ে সামান্য বেশি কিছুর জন্য বিদ্যমান, এবং যদি আমরা প্রশংসা করি
গাণিতিক ইতিহাস সঠিকভাবে তাদের ইমেজ প্রজেক্ট না করা গুরুত্বপূর্ণ
অতীত. যে কারণে, ইতিহাসবিদদের মত আরো সুনির্দিষ্ট বর্ণনা ব্যবহার করতে পছন্দ করেন
‘স্ক্রাইব’, ‘কসমোগ্রাফার’, বা ‘বীজগণিত’, বা আরও সাধারণ পদ যেমন
‘গাণিতিক অনুশীলনকারী’। একটি বিষয় নিশ্চিত: গণিতের ইতিহাস
গণিতবিদদের ইতিহাস |
References: Google, The History of Mathematics Very Short Introduction By Jaqueline Stedalle
Rabeya Alam Instructor of Mathematics Daffodil Polytechnic Institute
মেশিন লার্নিং হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপ-ক্ষেত্র। এটি স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম তৈরি করতে সাহায্য করে যা নিজেরাই শিখতে পারে। তারপর, সিস্টেম কোনো মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়া অভিজ্ঞতা থেকে শেখার দ্বারা তাদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি. এটি মেশিনগুলিকে ডেটা-নির্দেশিত পছন্দ করতে সহায়তা করে। উপলব্ধ ডেটা ব্যবহার করে মেশিনগুলি অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে যা কিছু শিখে না কেন, মেশিনগুলি ভবিষ্যদ্বাণী করতে এটি ব্যবহার করে। উদাহরণস্বরূপ, নেভিগেশনের জন্য আপনি অবশ্যই Google মানচিত্র ব্যবহার করেছেন। এটি কম যানজট এবং কম যানজটের সাথে দ্রুততম রুট দেখানোর চেষ্টা করে। এটি মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এই কাজটি সম্পন্ন করে।
মেশিনলার্নিংএরভবিষ্যত
মেশিন লার্নিং এর সুযোগ বিনিয়োগ খাতে সীমাবদ্ধ নয়। বরং, এটি ব্যাঙ্কিং এবং ফিনান্স, তথ্য প্রযুক্তি, মিডিয়া এবং বিনোদন, গেমিং এবং স্বয়ংচালিত শিল্পের মতো সমস্ত ক্ষেত্র জুড়ে বিস্তৃত হচ্ছে। যেহেতু মেশিন লার্নিং স্কোপ অনেক বেশি, তাই কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে গবেষকরা ভবিষ্যতের জন্য বিশ্বকে বিপ্লব করার দিকে কাজ করছেন। আসুন তাদের বিস্তারিত আলোচনা করি।
মোটরগাড়িশিল্প
স্বয়ংচালিত শিল্প এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে মেশিন লার্নিং ‘নিরাপদ’ ড্রাইভিং এর সংজ্ঞা পরিবর্তন করে উৎকর্ষ সাধন করছে। Google, Tesla, Mercedes Benz, Nissan, ইত্যাদির মতো কয়েকটি বড় কোম্পানি রয়েছে যারা নতুন উদ্ভাবন
নিয়ে আসার জন্য মেশিন লার্নিং-এ বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে। তবে, টেসলার স্ব-চালিত গাড়িটি শিল্পে সেরা। এই স্ব-চালিত গাড়িগুলি মেশিন লার্নিং, আইওটি সেন্সর, হাই-ডেফিনিশন ক্যামেরা, ভয়েস রিকগনিশন সিস্টেম ইত্যাদি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে।
রোবোটিক্স
রোবোটিক্স এমন একটি ক্ষেত্র যা সর্বদা গবেষকদের পাশাপাশি সাধারণের আগ্রহ অর্জন করে। ১৯৫৪ সালে, জর্জ ডেভল প্রথম রোবট আবিষ্কার করেন যা প্রোগ্রামেবল ছিল এবং এটির নাম দেওয়া হয়েছিল ইউনিমেট।
এর পরে, ২১ শতকে, হ্যানসন রোবোটিক্স প্রথম এআই-রোবট সোফিয়া তৈরি করে। মেশিন লার্নিং এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে এই আবিষ্কারগুলি সম্ভব হয়েছিল। সারা বিশ্বের গবেষকরা এখনও মানব মস্তিষ্কের অনুকরণ করে এমন রোবট তৈরিতে কাজ করছেন। তারা এই গবেষণায় নিউরাল নেটওয়ার্ক, এআই, এমএল, কম্পিউটার ভিশন এবং আরও অনেক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। ভবিষ্যতে, আমরা রোবটগুলির সাথে দেখা করতে পারি যা মানুষের মতো বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম হবে।
কোয়ান্টামকম্পিউটিং
মেশিন লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা এখনও শিশু অবস্থায় আছি। এই ক্ষেত্রে অর্জন করার জন্য অনেক অগ্রগতি আছে. তাদের মধ্যে একটি যা মেশিন লার্নিংকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাবে তা হল কোয়ান্টাম কম্পিউটিং। এটি এক ধরনের কম্পিউটিং যা কোয়ান্টামের যান্ত্রিক ঘটনা যেমন এনট্যাঙ্গলমেন্ট এবং সুপারপজিশন ব্যবহার করে। সুপারপজিশনের কোয়ান্টাম ঘটনাটি ব্যবহার করে, আমরা এমন সিস্টেম (কোয়ান্টাম সিস্টেম) তৈরি করতে পারি যা একই সময়ে একাধিক অবস্থা প্রদর্শন করতে পারে। অন্যদিকে, জট হল এমন একটি ঘটনা যেখানে দুটি ভিন্ন রাষ্ট্র একে অপরকে উল্লেখ করা যেতে পারে। এটি কোয়ান্টাম সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বর্ণনা করতে সহায়তা করে। এই কোয়ান্টাম সিস্টেমগুলি উন্নত কোয়ান্টাম অ্যালগরিদম ব্যবহার করে তৈরি করা হয় যা উচ্চ গতিতে ডেটা প্রক্রিয়া করে। দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ মেশিন লার্নিং মডেলের প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা বাড়ায়। এইভাবে, মেশিন লার্নিংয়ের ভবিষ্যত সুযোগ বিভিন্ন প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত অটোমেশন সিস্টেমের প্রক্রিয়াকরণ শক্তিকে ত্বরান্বিত করবে।
কম্পিউটারভিশন
নাম অনুসারে, কম্পিউটার দৃষ্টি একটি কম্পিউটার বা একটি মেশিনকে একটি দৃষ্টি দেয়। গুগলের এআই-এর প্রধান, জেফ ডিন একবার কী বলেছিলেন তা এখানে আমাদের মনে আসে, ২০১১ সালে ২৬% ত্রুটি থেকে ২০১৬ সালে ৩ % ত্রুটিতে আমরা যে অগ্রগতি করেছি তা অত্যন্ত প্রভাবশালী। আমি যেভাবে ভাবতে পছন্দ করি তা হল, কম্পিউটার এখন এমন চোখ বিকশিত করেছে যা কাজ করে।একটি যন্ত্রকে ছবি, ভিডিও, গ্রাফিক্স ইত্যাদি চিনতে এবং বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা প্রদান করা কম্পিউটার ভিশনের লক্ষ্য। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে অগ্রগতি কম্পিউটার দৃষ্টির লক্ষ্য দ্রুত অর্জন করা সম্ভব করেছে।
মেশিনলার্নিংকাজেরসুযোগএবংবেতন
চাকরির সুযোগের ক্ষেত্রে অন্যান্য কর্মজীবনের ক্ষেত্রগুলির তুলনায় ভারতে, সেইসাথে বিশ্বের অন্যান্য অংশে মেশিন লার্নিংয়ের সুযোগ বেশি। গার্টনারের মতে, ২০২২ সালের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে ২.৩ মিলিয়ন চাকরি হবে। এছাড়াও, একজন মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারের বেতন অন্যান্য কাজের প্রোফাইলে দেওয়া বেতনের তুলনায় অনেক বেশি।
ফোর্বসের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একজন মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারের গড় বেতন ৯৯০০৭ ইউ এস ডলার। ভারতে, এটি ৮৬৫২৫৭ রুপি। আসুন প্রকৃতপক্ষে তালিকাভুক্ত শীর্ষ চাকরির প্রোফাইলের গ্রাফটি দেখি।এটি দেখায় যে বেতন এবং কাজের সুযোগের সংখ্যার দিক থেকে মেশিন লার্নিংয়ের সুযোগ অত্যন্ত বেশি। সুতরাং, মেশিন লার্নিং পেশাদার হয়ে এমএল-এ একটি লাভজনক ক্যারিয়ার তৈরি করা একটি ভাল বিকল্প। আরও, মেশিন লার্নিং এর ভবিষ্যত সুযোগের এই ব্লগে, আমরা মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতাগুলি দেখব।
আপনি যদি কখনও চিন্তা করেন আর্কিটেকচার বা স্থাপত্যবিদ্যা কেন গুরুত্বপূর্ণ তাহলে আপনার চারিদিকে তাকান। আপনি সম্ভবত এই মুহূর্তে এটি দ্বারা পরিবেষ্টিত অর্থাৎ স্থাপত্য ভবন এবং পরিকল্পিত পরিবেশ শুধুমাত্র চরম পরিস্থিতি যেমন সমুদ্রের তলদেশ, বায়ুমণ্ডল এবং স্থলজগতের কিছু ক্ষয়প্রাপ্ত স্থানে শেষ হয়।
সৃজনশীল এবং শৈল্পিক পেশার মধ্যে আর্কিটেকচার বা স্থাপত্যবিদ্যা অনন্য। স্থাপত্য সবসময় বয়স এবং সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে প্রতিফলিত করে। স্থাপত্য ডিজাইন এবং নির্মাণের জন্য সময়, অর্থ এবং সহযোগিতার প্রয়োজন হয় যা সাধারণত অর্থদাতা, নাগরিক কর্মকর্তা, নির্মাতা, এবং স্থপতি প্রদান করে থাকেন। স্থপতিরা তাদের বিল্ডিংগুলিকে আকৃতি দেওয়ার জন্য পুনঃপুন কাজ করে থাকেন এবং কাজের এই ধারা বরাবর একটি গভীর এবং সমৃদ্ধ মান তৈরি হয় এবং তা নিজ সংস্কৃতিক ধারা বহন করে। নিছক আশ্রয় প্রদানের বাইরে, স্থাপত্য আমাদের জীবনের মঞ্চ গঠন এবং প্রসঙ্গ হয়ে ওঠে। এই কারণেই আমরা একটি ৮০ – তলা বিল্ডিংয়ের ছাদে নিজেকে ক্ষমতাশালী মরে হয়, ব্যস্ত পাবলিক প্লাজায় নিজেকে সংযুক্ত এবং সমৃদ্ধ মনে হয় এবং ধর্মীয় উপাসনালয়ে নিজেকে নম্র মনে হয়। স্থাপত্য অর্থনীতি এবং বিজ্ঞানের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।
একজন স্থপতি আমাকে একবার বলেছিলেন: আপনি যখন প্রাচীন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানবেন তখন প্রথম যে জিনিসটি নির্দেশ করা হয় তা হল তাদের স্থাপত্য, কারণ তারা কে ছিল তা এটি থেকে ধারনা করা যায় যেমন প্রাচীন মিশর। পিরামিড এবং স্ফিঙ্কস দেখুন এবং আপনি তাদের শাসক, তাদের ধর্ম এবং যে স্থান থেকে তারা তাদের নির্মাণ সামগ্রী সংগ্রহ করত তার গুণাবলী ও বিশিষ্ট সম্পরকে একটি ভাল ধারণা পাবেন। সূক্ষ্ম এবং আখ্যানমূলক পাথরের গাঁথুনির বিশাল কীর্তি মাধ্যমে গথিক স্থাপত্য তৈরি হয়েছিল। এটি আবির্ভূত হয়েছিল মধ্যযুগে ইউরোপের ভয়ঙ্কর অস্থিরতার সময়কালে। শিল্প বিপ্লব যা অনিবার্যভাবে আধুনিকতাবাদের জন্ম দেয় এবং যন্ত্র উৎপাদনের যৌক্তিক মানদণ্ডের সাথে বিশ্বকে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং শহরগুলিতে ব্যাপকভাবে ইস্পাত এবং কাচ ব্যবহার শুরু হয়েছিল এসবই জানা যায় আর্কিটেকচার বা স্থাপত্যবিদ্যা থেকে। সমস্ত বিপ্লব, বিশেষ করে রাজনৈতিক, স্মৃতিস্তম্ভও স্থাপত্যের সাথে জড়িত। স্থাপত্য কীভাবে সংস্কৃতিকে প্রতিফলিত করে তা পর্যবেক্ষণ করতে কিছু সময় ব্যয় করুন এবং আপনি বুঝতে পারবেন এর সত্যতা।
স্থপতিদের কাজ সমাজবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞানের, সামাজিক আচরণ, সংস্কৃতি এবং মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমের সাথে জড়িত। একটি স্থান বা সম্প্রদায়ে প্রবেশাধিকার, মানুষের অনুভূতি, ভবনের মাঝে পার্থক্য নির্ধারণ যেমন কেন একটি কারাগার একটি গ্রন্থাগার থেকে আলাদা তা নির্ধারণ করাও স্থাপত্যের কাজ। শুধুমাত্র অন্যান্য পেশার পরিপ্রেক্ষিতে স্থাপত্যকে সংজ্ঞায়িত করা যায় না এবং স্থাপত্যের মধ্যে জ্ঞানের একটি অংশ রয়েছে যা বিল্ডিংয়ের ব্যবহারিক দিক থেকে আলাদা। এটি সম্পূর্ণভাবে অনুমানমূলক এবং বিশ্বের বিভিন্ন অংশে কাজ করার পদ্ধতি ভিন্নতর। মানব সভ্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে স্থাপত্য সম্পূর্ণ কৃত্রিম, মানব সৃষ্ট যদিও প্রকৃতির অনেক উপদানই স্থাপত্যে সরাসরি বা আংশিক বাবহার করা হয়েছে। স্থাপত্য কাজের এবং মানব সুবিধার জন্য যেকোনো আকার নিতে পারে এবং যে প্যাটার্নগুলি আমরা সর্বত্র দেখি (যেমন বাড়ির চূড়ার ছাদ বা পুরানো ব্যাঙ্কের রাজকীয় কলামগুলি) জিনিসগুলি কেমন হওয়া উচিত তা সুনিশ্চিত জ্ঞান থেকে আসে না, যদিও তাদের পুনরাবৃত্তি চূড়ান্ত ঐক্যমতের ইঙ্গিত দেয়। এগুলি আসলে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ, উপলব্ধ উপকরণ, অর্থনীতি, এবং ভৌগলিক অবস্থান এবং জলবায়ুগুলির মূর্খতাপূর্ণ সঞ্চয়ের ফলাফল। এই সমস্ত কারণগুলির বেশিরভাগই পরিবর্তনযোগ্য, তাই অন্যান্য শৈল্পিক মাধ্যমের তুলনায় স্থাপত্য ধীরে ধীরে বিকশিত হলেও, এটি এখনও বিকশিত হচ্ছে।
বিল্ডিং এবং কৃত্রিম ভাবে নির্মিত পরিবেশ বিপর্যয়কর জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কার্বন নির্গমনের একক বৃহত্তম উৎস। জলবায়ু পরিবর্তন সমস্যা সমাধান এবং এটি মোকাবেলা করার জন্য যেকোন সবুজ নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার ও প্রায়োগিক বাবহারের জন্য স্থপতিদের প্রয়োজন। বিল্ডিংগুলির ক্রমবর্ধমান জীবাশ্ম জ্বালানীর প্রয়োজন এবং ব্যবহার কমানো এবং প্রাকৃতিক বৈরি প্রভাবগুলি মোকাবিলা করা, এবং সাংস্কৃতিকভাবে এই বিপ্লবী সংস্কারগুলিকে সংগঠিত করার জন্য নতুন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোতে নতুন স্থাপত্য প্রকাশের প্রয়োজন। স্থাপত্য শিল্প সহজাতভাবে ভবিষ্যতের প্রতি আগ্রহী এবং যুক্ত এবং স্থপতিরা বিশ্বকে ভবিষ্যতের মত কল্পনা করার জন্য প্রশিক্ষিত যে পৃথিবী এমন হবে না, তবে এটি যেমন হতে পারে।
(Concepts about servers and peer-to-peer networks)
“নেটওয়ার্কএন্ডডাটাসেন্টারঅপারেশন“ একটি বিষয় যা ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের পড়ানো হয়, এর প্রথম পর্ব “ সার্ভারএবংপেয়ার টুপেয়ারনেটওয়ার্কসম্পর্কে ধারনা – Concepts about servers and peer-to-peer networks“। আর্টিকেলটিতে ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক নিয়ে আলোচনা করা হবে। নেটওয়ার্কিং করার ক্ষেত্রে সার্ভার ভিত্তিক এবং পেয়ার কম্পিউটার দুইটি ভিন্ন ভিন্ন ধারনা। সার্ভার ভিত্তিক কম্পিউটার নেটওয়ার্কে একটি কেন্দ্রীয় সার্ভার থাকে। অন্যদিকে পেয়ার কম্পিউটার দুইটি কম্পিউটারের সংযোগে রিসোর্স শেয়ার করে থাকে।
সার্ভার ভিত্তিক এবং পেয়ার কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর যেসব বিষয়ে আলোচনা করা হবে তা হল-
একটি নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট, সার্ভার এবং পিয়ার কম্পিউটার সংজ্ঞায়িত করন।
ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সার্ভারের মধ্যে পার্থক্য উল্লেখ করন।
ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এর সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ।
ক্লায়েন্টকম্পিউটার ( Client Computer)
ক্লায়েন্ট কম্পিউটার ঃ ‘Client’ শব্দের অর্থ সেবা গ্রহণকারী। কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এ যে সকল কম্পিউটার সার্ভার কর্তৃক বিভিন্ন সার্ভিস গ্রহণ করে থাকে তাকেই আমরা ক্লায়েন্ট কম্পিউটার বলে থাকি। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণে থেকে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস গ্রহণ করতে পারে। ক্লায়েন্টকে ওয়ার্কস্টেশন বলা হয়ে থাকে। এক্সাম্পল হিসেবে বলা যায়, ছোট ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার সমূহ হচ্ছে ক্লায়েন্ট কম্পিউটার।
ক্লায়েন্ট কম্পিউটার বিষয়ে অন্যান্য সংখ্যাগুলি কি তা নিম্নে তুলে ধরা হলো-
” কম্পিউটিংয়ে, ক্লায়েন্ট হ’ল কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বা সফ্টওয়্যার এর একটি অংশ যা কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলির ক্লায়েন্ট – সার্ভার মডেলের অংশ হিসাবে একটি সার্ভারের পরিষেবা অ্যাক্সেস করে। সার্ভারটি প্রায়ই (তবে সর্বদা নয়) অন্য কম্পিউটার সিস্টেমে থাকে, এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পরিষেবাটি অ্যাক্সেস করে। “
” ক্লায়েন্ট এমন একটি কম্পিউটার যা দূরবর্তী কম্পিউটার বা সার্ভারের রিসোর্স ব্যবহার করে এবং ব্যবহার করে। অনেক কর্পোরেট নেটওয়ার্ক প্রতিটি কর্মচারীর জন্য একটি ক্লায়েন্ট কম্পিউটার থাকে, যার প্রতিটি কর্পোরেট সার্ভারের সাথে সংযুক্ত থাকে। সার্ভার ফাইল, তথ্য, ইন্টারনেট এবং ইন্ট্রানেট অ্যাক্সেস এবং বাহ্যিক প্রসেসিং পাওয়ারের মতো রিসোর্স সরবরাহ করে। প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে, সার্ভারে করা কোনও কাজকে “সার্ভার-সাইড” কাজ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। স্থানীয় ক্লায়েন্টে যে কোনও কাজ করা একইভাবে “ক্লায়েন্ট-সাইড” নামে পরিচিত।”
“এছাড়া ক্লায়েন্ট ও একটি সার্ভারের সাথে সংযোগ করতে ব্যবহৃত সফ্টওয়্যার প্রোগ্রামের অন্য নামও বলা চলে।”
বাস্তব বিশ্বে ব্যবসা- বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট কথাটির প্রচলন রয়েছে। কম্পিউটার জগতে ক্লায়েন্ট সার্ভার এর কথা চিন্তা করলে একটি সার্ভারের এক বা একাধিক ক্লায়েন্ট রয়েছে। “ক্লায়েন্ট-সার্ভার” আর্কিটেকচার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক এবং ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক উভয় নেটওয়ার্কেই কাজ করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও অফিসে কোনও সার্ভার থাকে যা এতে কোম্পানির ডেটাবেস এবং বিভিন্ন রিসোর্স স্টোর করে, এই সার্ভারের সাথে সংযুক্ত অফিসে থাকা অন্যান্য কম্পিউটারগুলি যা ডেটাবেস অ্যাক্সেস করতে পারে সেগুলি সার্ভারের “ক্লায়েন্ট”।
বৃহত্তর আকারে, আমরা যখন ইন্টারনেটে কোনও মেল সার্ভার থেকে ইমেলটি অ্যাক্সেস করি, তখন কম্পিউটারটি ক্লায়েন্ট হিসাবে কাজ করে যা মেল সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। “ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার” শব্দটি ক্লায়েন্ট কম্পিউটার এবং সার্ভারের মধ্যে ইন্টারফেস হিসাবে কাজ করে এমন সফ্টওয়্যারকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, আমরা যদি নিজের ইমেলটি পরীক্ষা করতে ইউডোরা সফটওয়ারটি ব্যবহার করি তবে ইউডোরা “ই-মেইল ক্লায়েন্ট সফ্টওয়্যার” হিসেবে কাজ করে ।যা সার্ভার থেকে বার্তা প্রেরণ এবং গ্রহণ করতে দেয়। হাওড়া এচিভমেন্ট রাজু তুষার ভারত-বাংলাদেশ ঢাকাগামী দাও কল্পলোকের এদিকে হয় পুরো মাখন তামিল 5 টাকা দিয়ে দিবি নাটক আমিতো চলে যাচ্ছি তাই এরকম লাগছে আমি বললাম করবিনা
ক্লায়েন্ট পিসির জন্য ক্লায়েন্ট বেস অপারেটিং সিস্টেমগুলি হচ্ছে –
Windows 95,Windows 98,Windows Me,Windows XP ,Windows Vista,
Windows 7,Windows 8,Ubuntu Linux,Red Hat Linux,Caldera Linux,Mandrake Linux etc.
সার্ভারকম্পিউটার (Server Computer)
“Server”- সার্ভার শব্দের আভিধানিক অর্থ হল যে সার্ভিস প্রদান করে | তাহলে বলতে পারি যে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে যে সকল কম্পিউটার অন্যান্য কম্পিউটার বা পিসি সমূহকে সার্ভিস প্রদান করে এবং এ সকল PC-গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে তাকে সার্ভার কম্পিউটার বলে । নেটওয়ার্কে কোন সার্ভারে কাজ হচ্ছে ক্লায়েন্ট পিসি হতে আগত যেকোনো অনুরোধ তড়িৎ সাড়া দেয়া এবং সে মতে সেবা প্রদান করা সার্ভারকে ব্যাক এন্ড (Back End) বলা হয় ।নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত হাই রিসোর্স সম্বলিত যে কোন কম্পিউটারে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল ও কনফিগার করে একে সার্ভারের পরিণত করা যায়।
ক্লায়েন্ট এর তুলনায় সার্ভার অধিকতর শক্তিশালী হয়ে থাকে কেননা এর হার্ডডিক্স,রাম এবং অন্যান্য পেরিফেরাল ডিভাইস ক্লায়েন্ট কম্পিউটার এর থেকে অনেক বেশি এবং উচ্চগতি সম্পন্ন হয়ে থাকে ।
পিয়ারটুপিয়ারনেটওয়ার্ক (Peer to Peer Network)
পেয়ার শব্দের অর্থ সমকক্ষ অর্থাৎ যে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থায় কম্পিউটারসমূহ এককভাবে সার্ভার বা ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ না করে কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট উভয় হিসেবে কাজ করতে পারে তাকে পেয়ার টু পেয়ার নেটওয়ার্ক বলে । পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় কোন কম্পিউটারই একক ক্ষমতায় অধিকারী নয় । অর্থাৎ কোন কম্পিউটার যখন অন্য কোন কম্পিউটারকে সেবা প্রদান করে তখন তাকে সার্ভার বলে এবং এই একই কম্পিউটার যখন অন্য কোন কম্পিউটার থেকে সেবা গ্রহণ করে তখন তাকে সার্ভার বলা হয় ।
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এ প্রতিটি কম্পিউটার ডাটা, অ্যাপ্লিকেশন ও রিসোর্স শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে সমান ভূমিকা পালন করে এখানে কোন ডেডিকেটেড সার্ভার থাকেনা । প্রতিটি পিসি তার নিরাপত্তা বিধান নিজেই করে থাকে ।তাছাড়া ফাইল বা রিসোর্স শেয়ারিং এর ক্ষমতা নিজেই বন্টন করে থাকে।তবে এ ক্ষেত্রে সকল পিসির ক্ষমতা একই ধরনের হয়ে থাকে।
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক বা পিটুপি– হচ্ছে এমন এক ধরণের নেটওয়ার্ক যেখানে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার কোন সার্ভারের সাহায্য ছাড়ায় একে অপরের সাথে কানেক্টেড হতে পারে। আর এই নেটওয়ার্কে কানেক্টেড থেকে যদি ডিভাইজ গুলো একে অপরের সাথে ডিজিটাল ফাইল আদান প্রদান করে, সেক্ষেত্রে এটিকে পিয়ার টু পিয়ার ফাইল শেয়ারিং বলা হয়। এই নেটওয়ার্ক সাধারনত ফাইল শেয়ারিং করার জন্যই ব্যবহার করা হয়।
পিয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক বাড়ির ল্যানের মতোই। যেখানে বাড়ির কম্পিউটারগুলো একসাথে কানেক্টেড থাকে এবং সকলের সাথে সকলের ফাইল শেয়ার করা যায়। আমাদের হোম নেটওয়ার্কে রাউটারের সাথে কানেক্টেড থাকা কম্পিউটারগুলো এক ধরণের হাইব্রিড পিটুপি নেটওয়ার্ক তৈরি করে। যেখানে রাউটার, কম্পিউটার গুলোকে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস প্রদান করে এবং ফাইল শেয়ারিং বা প্রিন্ট করার সময় কম্পিউটারগুলো সরাসরি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে।
কিভাবেআসলোক্লায়েন্টসার্ভারকথাটি ?
ক্লায়েন্ট-সার্ভার আর্কিটেকচারের প্রাথমিক রূপটি হ’ল রিমোট জব এ প্রবেশ করা , রিমোট জব এন্ট্রি হ’ল রিমোট ওয়ার্কস্টেশনগুলি থেকে মেইনফ্রেম কম্পিউটারগুলিতে নন-ইন্টারেক্টিভ ডেটা প্রসেসিং টাস্ক (জবস) এর জন্য অনুরোধ প্রেরণের প্রক্রিয়া এবং বর্ধিত ওয়ার্কস্টেশনে এ জাতীয় কাজ থেকে আউটপুট পাওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রসারিত করে। কমপক্ষে ওএস / ৩৬০ এর সাথে ডেট হয়, যেখানে অনুরোধটি একটি কাজ চালানোর জন্য ছিল এবং প্রতিক্রিয়াটি আউটপুট ছিল। ওএস / ৩৬০, আনুষ্ঠানিকভাবে আইবিএম সিস্টেম / ৩৬০ অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে পরিচিত, এটি একটি তাত্পর্যপূর্ণ ব্যাচ প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেম যা আইবিএম তাদের তত্কালীন নতুন সিস্টেম / ৩৬০ মেইনফ্রেম কম্পিউটারের জন্য বিকাশ করেছে, যা 1964 সালে ঘোষণা করা হয়েছিল; এটি IBM 7090/7094 এর জন্য পূর্ববর্তী IBSYS / IBJOB এবং ইনপুট / আউটপুট নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (IOCS) প্যাকেজগুলি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল এবং আরও অনেক কিছু আইবিএম 1410/7010 প্রসেসরের PR155 অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা। কম্পিউটার হার্ডওয়্যারটির কমপক্ষে একটি সরাসরি অ্যাক্সেস স্টোরেজ ডিভাইস অন্তর্ভুক্ত করার জন্য এটি প্রাথমিকতম অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি ছিল।
1960 এবং 1970 এর দশকে ক্লায়েন্ট – সার্ভারের মডেল তৈরি করার সময়, কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা আরপানেট (স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে) নির্মাণকারী সার্ভার-হোস্ট (বা হোস্ট পরিবেশন করা) এবং ব্যবহারকারী-হোস্ট (বা ব্যবহার-হোস্ট) শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন এবং এগুলি প্রদর্শিত হয় এবং 1970 এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে । রিকোয়েস্ট ফর কমেন্টস (আরএফসি) হ’ল ইন্টারনেট সোসাইটি (আইএসওসি) এবং এর সাথে সম্পর্কিত সংস্থাগুলির একটি প্রকাশনা, বিশেষত ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্স (আইইটিএফ), প্রধান প্রযুক্তিগত বিকাশ এবং ইন্টারনেটের জন্য মান নির্ধারণকারী সংস্থা।জেরক্স পিএআরসি-তে এই ব্যবহার অব্যাহত ছিল। পিএআরসি ক্যালিফোর্নিয়ার পালো অল্টোর একটি গবেষণা এবং উন্নয়ন সংস্থা। 1969 সালে গঠিত, সংস্থাটি মূলত জেরক্সের একটি সহায়ক সংস্থা এবং কম্পিউটার প্রযুক্তি সম্পর্কিত পণ্য এবং হার্ডওয়্যার সিস্টেম তৈরির কাজ করতো ।
গবেষকরা এই পদগুলি ব্যবহার করেছিলেন এমন একটি প্রসঙ্গে ডিকোড-এনকোড ল্যাঙ্গুয়েজ (ডেল) নামে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামিং ভাষার নকশায় ছিলেন । এই ভাষার উদ্দেশ্য হ’ল একটি কম্পিউটার (ব্যবহারকারী-হোস্ট) থেকে আদেশগুলি গ্রহণ করা যা ব্যবহারকারীর স্থিতি সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি নেটওয়ার্ক প্যাকেটে কমান্ডগুলি এনকোড করার সাথে সাথে ব্যবহারকারীকে ফিরিয়ে দেবে। অন্য একটি ডেল-সক্ষম কম্পিউটার, সার্ভার-হোস্ট, প্যাকেটগুলি পেয়েছিল, সেগুলি ডিকোড করে এবং ব্যবহারকারী-হোস্টকে ফর্ম্যাট করা ডেটা ফিরিয়ে দেয়। ব্যবহারকারী-হোস্টের একটি ডিল প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীর কাছে উপস্থাপনের ফলাফল পেয়েছে। এটি একটি ক্লায়েন্ট-সার্ভার লেনদেন। ১৯৬৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দফতর আরপানেট (ইন্টারনেটের পূর্বসূরী) প্রতিষ্ঠা করেছিল, এই বছরই ডেল বিকাশ শুরু হয়েছিল।
কিভাবেআসলোপেয়ারটুপিয়ারকথাটি ?
পেয়ার টু পিয়ার (পি 2 পি) নেটওয়ার্কিংয়ের প্রাথমিক ধারণাটি 1969 সাল থেকে, যখন ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্স মন্তব্যগুলির জন্য তার প্রথম অনুরোধটি পুস করে দেয়। যাইহোক, প্রথম ডায়াল আপ পি 2 পি নেটওয়ার্ক 1980 সালে ইউজনেট আকারে তৈরি হয়েছিল, যা বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট আলোচনার সিস্টেম ছিল।
ক্লায়েন্টসার্ভারএরসুবিধাওঅসুবিধা ?
ক্লায়েন্টসার্ভারএরসুবিধাসমূহ
সমস্ত ফাইল একটি কেন্দ্রীয় অবস্থানে সংরক্ষণ করা হয়।
নেটওয়ার্ক পেরিফেরিয়ালগুলি কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
ব্যাকআপ এবং নেটওয়ার্ক সুরক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।
ব্যবহারকারীরা ভাগ করা ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারবেন যা কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত
ক্লায়েন্টসার্ভারএরসুবিধাসমূহ
স্পেশিয়াল নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজন।
নেটওয়ার্কের কোনও অংশ ব্যর্থ হলে প্রচুর বিঘ্ন ঘটতে পারে।
নেটওয়ার্ক ম্যানেজারের মতো বিশেষজ্ঞ কর্মীদের প্রয়োজন।
সার্ভার সহ অন্যান্য পেরিফেরাল ডিভাইস কিনতে ব্যয়বহুল।
পেয়ারটুপিয়ারনেটওয়ার্কএরসুবিধাওঅসুবিধা ?
পেয়ারটুপিয়ারনেটওয়ার্কএরসুবিধা
পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এ ব্যবস্থার ডিজাইন সহজ
পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এর রক্ষণাবেক্ষণ পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা খুবই সহজ
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এর খরচ তুলনামূলক কম
উচ্চ গতির প্রসেসর হার্ডডিস্ক এর প্রয়োজন হয় না
সাধারণ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যায় (windows 7,10)
পেয়ারটুপিয়ারনেটওয়ার্কএরঅসুবিধা
নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে থাকে
তথ্য বা ফাইল সমূহের ব্যাকআপ রাখা যায় না
কোটা ম্যানেজমেন্ট টাইম শেয়ারিং ইত্যাদি সুবিধা পাওয়া যায় না
অধিক সংখ্যক ইউজার সমর্থন করে না.
পিয়ার টু পেয়ার নেটওয়ার্কের অনেক সুবিধার মধ্যে অন্যতম সুবিধা রয়েছে, যেমন এই নেটওয়ার্কে কানেক্টেড থাকা কোন একটি ডিভাইজ ডাউন বা অফলাইন হয়ে যাওয়ার পরেও নেটওয়ার্কটি ওয়ার্কিং থাকে। কিন্তু ক্লায়েন্ট-সার্ভার টাইপ নেটওয়ার্কে সার্ভার ডাউন হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক ডাউন হয়ে যায়।
ক্লায়েন্ট সার্ভার ও পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এর মধ্যে যে সকল পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা নিম্নে তুলে ধরা হলো ঃ
ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক
ক) ক্লায়েন্ট সার্ভার এ ব্যবহৃত কেন্দ্রীয় কম্পিউটারটিকে বলা হয় সার্ভার এবং সার্ভারের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারকে বলা হয় আরকি স্টেশন বা ক্লায়েন্ট
ক) পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক যুক্ত সবগুলো কম্পিউটার একই শ্রেণি বা সমকক্ষ বলে এগুলো একে অপরের সাথ বাপ্পিয়ার বলা হয়
খ) এতে এক বা একাধিক সার্ভার প্রয়োজন হয় যার ব্যাক এন্ড প্রোগ্রাম কোন ক্লায়েন্টকে সাড়া প্রদান করে
খ) পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের এ কম্পিউটারগুলো সার্ভার ও ক্লায়েন্ট উভয়েরই ভূমিকা পালন করে বিধাই এতে আলাদা কোনো শক্তিশালী সার্ভার এর প্রয়োজন হয় না ।
গ) ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক এর ডিজাইন ও রক্ষণাবেক্ষণ অনেক জটিল।
গ)পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এর ডিজাইন ও রক্ষণাবেক্ষণ ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক এর চেয়ে সহজ ।
ঘ) নেটওয়ার্ক এবং অনুমোদিত ব্যবহারকারীর হাত থেকে তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় যার ফলে খরচ বেশি পড়ে।
ঘ) পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ডিজাইন করতে খরচ কম লাগে।
ঙ) তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় কারণ কেন্দ্রীয় সার্ভার তথ্য জমা থাকে এবং অননুমোদিত ব্যবহারকারী তথ্য অ্যাক্সেস করতে পারে না।
ঙ)পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এ কোন কেন্দ্রীয় কম্পিউটার তথ্য জমা রাখে না বলে তথ্যের নিরাপত্তা রক্ষা করা যায় না।
চ) ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক পরিচালনার জন্য হাই কনফিগারেশনের প্রয়োজন হয়।
পরিশেষে বলতে গেলে বলতে হয় সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এ দুটোর ভিতর যতই পার্থক্য থাকুক না কেন । এ দুটি মডেলই আমাদের নেটওয়ার্কিং এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । নেটওয়ার্ক এন্ড ডাটা সেন্টার অপারেশন অর্থাৎ নেটওয়ার্কিং বুঝতে হলে সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক এবং পেয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরী । ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি সিলেবাসে নেটওয়ার্ক এন্ড ডাটা সেন্টার অপারেশন এর সাবজেক্ট আছে সেখানে এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , যা আমি আমার এই ব্লগে তারই ধারাবাহিকতায় আরো কিছু এড করে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি চার বছর মেয়াদি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আন্ডারে ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যায়নরত ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হবেন । টেকনিক্যাল এডুকেশন এর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার দের জন্য অত্যন্ত উপকারে আসবে এছাড়াও সাধারণ যারা কম্পিউটার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী এবং নেটওয়ার্ক নিয়ে কাজ করছেন তাদের জন্য আশা করি কাজে লাগবে।
বিভিন্ন ধরনের সার্ভার যেমন, FTP Server, File Server, Web server, Proxy server, Application server, Database server,Print Server,DNS Server,DHCP Server ইত্যাদি হয়ে থাকে ।
Wireless Communication is the quickest developing and most lively mechanical region in the correspondence field. Remote Correspondence is a strategy for sending data from one highlight to another, without utilizing any association like wires, links, or any medium. We live in a Universe of correspondence and Remote Correspondence, specifically, is a vital piece of our lives. A portion of the regularly involved Remote Correspondence Frameworks in our day-to-day life are Cell Phones, GPS Beneficiaries, Controllers, Bluetooth Sound, and Wi-Fi, and so on. Wireless networks are less expensive to introduce and keep up with. Information is communicated quicker and at a high velocity. Diminished upkeep and establishment costs contrasted with one more type of organization. Remote organizations can be gotten to from any place, whenever.
Main Application of wireless communication systems are Satellite system, Television remote control, Wi-Fi, Paging system, Wi-Max, Security systems, Cellphones, Computer interface devices, Bluetooth, GPS, GSM. The interconnection of frameworks, individuals, or things with the assistance of correspondence media can be alluded to as an organization. The sort of correspondence that utilizes electromagnetic waves as correspondence media for sending and getting information or voice is called remote correspondence. The electromagnetic range is separated into a distinct channel for information transmission. Some most attractive advantages are mentioned here:
1.Freedom from wires: Can be configured with any physical connection.
2.Easy to setup: Wireless network is easy to expand and setup
3.Better or global coverage: It provides global reach by providing networking in places such as rural areas, battlefields, etc… where wiring is not feasible.
4.Flexibility: Wireless network is more flexible and adaptable compared to a wired network.
5.Cost-effectiveness: The wireless network is relatively cheaper since it is easy to install and doesn’t require cables.
6.Mobile and portable: Wireless network is easy to carry and re-install in another place. 7.Mobility -: It has good mobility of usage.
Every system has some advantages and disadvantages. Wireless system also has disadvantages 1.As communication is done through open space, it is less secure.
2.Unreliability
3.More open to interference.
4.Increased chance of jamming.
5.Transmission speed is comparably less.
7.it has a limited amount of bandwidth for communication and breaches of network security. 8.Wireless networks can be easily hacked.
9.Wireless networks require a careful radio frequency when they are installed.
10.Wireless networks are usually inexpensive, but the cost of installation is very high, and setting up a wireless network is very costly.
Technical Challenges Faced In Network. Most Notably. They Are As Follows: multipath propagation
spectrum limitations;
energy limitations;
user mobility;
noise limited systems;
interference limited systems.
The developing interest for incredibly high-information rate administrations, along with arising progressed Web of Things (IoT) and Industry 4.0 applications carry new specialized difficulties to remote correspondences. New help classes, for example, ultra-HD video and multisensory augmented reality, push for significantly higher unearthly proficiency, and the investigation of outrageous recurrence groups. Remote correspondence frameworks are conveying a developing measure of private data. The telecom idea of remote transmissions, notwithstanding, makes the sent data powerless against snooping. To actually uphold different profoundly mysterious delicate applications, novel transmission advancements ought to apply to work with or even improve data mystery. For instance, the secure execution of remote transmission could be improved by investigating remote engendering attributes, as in actual layer security technology. The challenge is the manner by which to maximally profit from such investigation while regarding the protection of genuine clients. Inventive transmission answers for mystery and protection improvement are of incredible proceeding with interest to the remote local area.
The range appropriate for remote interchanges is turning out to be progressively scant, which persuades the investigation of new range groups, including millimeter-wave and tera-Hertz (THz). While getting a charge out of bigger data transfer capacity, the inclusion region over these higher RF groups is by and large a lot more modest because of their higher proliferation misfortune. The most famous relief arrangement is to apply directional beamforming transmission innovation. One more answer for address range shortage is to work on the use of the current range through mental radio transmission. Optional access to under-used radio range can oblige IoT applications with a less severe nature of administration prerequisites. In the meantime, the achievement
sending of optional framework depends upon proficient range detecting and channel assessment calculations for asset compelled IoT gadgets.
Figure: Wireless system
Another direction to accommodate the growing demand for wireless services is to improve system resource utilization with a novel system structure. A large-scale collaborative cell-free network structure can overcome the limitations of static resource allocation of traditional cellular systems. The test is the means by which to understand the potential exhibition gains with adequate framework intricacy and execution cost, related to continuous channel assessment, synchronization in time and recurrence areas, and joint handling at completely associated base stations.
Compelling remote access methods are crucial for people in the future of remote correspondence frameworks to in a general sense meet the rigid necessities, which incorporate extremely high phantom effectiveness, exceptionally low idleness, enormous gadget network, extremely high reachable information rate, ultrahigh dependability, fantastic client decency, high throughput, backing to different nature of-administration (QoS), energy proficiency, and a sensational decrease in the expense. Future remote organizations are imagined to have powerful geography in nature in light of organization densification, wherein clients will have numerous associations so client affiliation choices will turn into a precarious part. Describing the climate elements to guarantee that the framework makes the most of this new geography will be urgent in the up-and-coming age of remote organizations
New coding and adjustment plans are significant in future remote organizations to guarantee that the reachable additions anticipated by the hypothesis can be acknowledged by and by. In particular, high-level channel coding and regulation plans along with space-air-ground submerged coordinated organizations can serve to genuinely satisfy the enormous network all over the place and like clockwork. Besides, to give a lot higher unearthly effectiveness in future remote organizations, a decent technique is to embrace better balance and channel coding plans or new regulation assets.
To help different arising applications, new assets and impedance the board plans are normal in future remote organizations. From this point of view, AI-based methods have drawn colossal interest because of their capacity to further develop framework execution and lessen the computational expense.
Numerous specialized difficulties are to be addressed to fulfilling severe and clashing prerequisites for future remote frameworks, including exceptionally high ghostly proficiency, extremely low idleness, enormous gadget network, extremely high feasible information rate, super high dependability, magnificent client decency, high throughput, different nature of
administration, energy productivity, and an emotional expense decrease. The field of remote correspondences will observe many energizing mechanical leaps forwards soon.
আর্কিটেকচার বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। সৃজনশীলতাকে যারা পেশা হিসেবে নিতে চান তাদের জন্য সর্বোত্তম ক্ষেত্র এটি।
আর্কিটেকচার কি?
আর্কিটেকচার মানে স্থাপনার ডিজাইন বা নকশা করা এবং যিনি এই কাজের সাথে জড়িত বা এই নকশা করেন তাকে বলা হয় স্থপতি বা আর্কিটেক্ট। মূলত কোন বিল্ডিং, সেতু, ফ্লাইওভার বা যে কোন স্থাপনার ডিজাইন করা পাশাপাশি এর ভিতরের আসবাবপত্র, লাইট, সজ্জাসামগ্রীর যথাযথ ব্যবহারের মধ্যে নান্দনিকতা ফুটিয়ে তোলাই হচ্ছে আর্কিটেকচার।
কেন পড়বেন?
যুগের চাহিদার সাথে সাথে এবং মানুষের চাহিদার পরিবর্তনের সাথে তৈরী হচ্ছে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র । যিনি শৈল্পিকামনা, নিজের মধ্যে ক্রিয়েটিভিটি শৌখিনতাকে পেশায় রুপান্তর করতে চান তাদের জন্য আর্কিটেকচার হচ্ছে সঠিক সিদ্ধান্ত। যুগের প্রয়োজনে এবং মানুষের চাহিদার কারনে বর্তমানে এই ক্ষেত্রটি সারা বিশ্বে বহুল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র হিসেবে রুপ নিয়েছে ।
যুগের পরিবর্তনের সাথে মানুষের চাহিদারও পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষ এখন শৌখিনতাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই দেশে এবং বিদেশে একজন আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ারের ব্যাপক চাহিদা বাড়ছে। সরকারি চাকরির পাশাপাশি রয়েছে বেসরকারি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়ার অসংখ্য ক্ষেত্র। যেমন- গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠান, রিয়েল এস্টেট ফার্ম, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, আর্কিটেকচার ডেভেলপার ফার্ম । এর পাশাপাশি একজন আর্কিটেকচার চাইলে থ্রিডি অ্যানিমেশন, থ্রিডি মডেলিং, অটোক্যাড ড্রইং, রেন্ডারিং, ফোটোগ্রাফিক্সের কাজও করতে পারে ।
বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাকশিল্প দেশের উন্নয়নের প্রধান শিল্পখাত হিসাবে অবস্থান করে নেওয়ার পাশাপাশি কৃষির পরে র্সবোচ্চ সংখ্যক মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। এছাড়া বর্তমানে এই খাতটি বিশ্বের কাছ থেকে অন্যতম প্রধান প্রতিযোগী পোশাক উৎপাদক ও রপ্তানিকারক হয়ে ওঠার পাশাপাশি দেশের সর্বাধিক মুদ্রা আনায়নকারী খাত হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে ৪৫ লক্ষ লোক সরাসরি কর্মরত আছে।
কেন ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং?
একজন শিক্ষার্থী এসএসসি পাশ করার পর বাংলাদেশে প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার চেয়ে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটারন মেকিং বিষয়ে পাশ করার সাথে সাথেই কর্মজীবনে প্রবেশ নিশ্চিত। ডিপ্লোমা ডিগ্রি র্অজন করার পর পর চাকুরীর পাশাপাশি বিএসসি এবং এমএসসি সহ উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া সম্মান ও সম্মানীর দিক থেকে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে মাসিক র্সবনম্নি ১৮০০০ টাকা থেকে শুরু করে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব।
পেশা যখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং:
ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর শিক্ষক মোঃ জায়েদুল হক বলেন, ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর পরই শিক্ষার্থীরা টেক্সটাইল এর বিভিন্ন বিভাগ যেমন-ইয়ার্ন, ফেব্রিক ,ওয়েটপ্রসেস ও এপ্যারেল ম্যানুফেকচারিং ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরীর করার সুয়োগ পাচ্ছে। তাছাড়া মাচেন্ডডাইজার হিসেবে বিভিন্ন বাইং হাউসে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।
পেশায় যখন এপ্যারেল ম্যান্যুফেকচারিং
৫০০০ এর অধিক গার্মেন্টস এ বিভিন্ন বিভাগ যেমন কোয়ালিটি কন্টোল, কাটিং, সূইং, স্যামপলিং, ফেব্রিক সেকশনসমূহ ও এপ্যারেল ম্যান্যুফেকচারিং বিভাগে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা রয়েছে। দেশি-বিদেশি বায়িং হাউস গুলোতে কর্মক্ষেত্রের সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া দেশের বাইরে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।
কেন ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট?
ড্যাফোডিল পলিটেকনিক গতানুগতিক ধারার বাইরে একটি আধুনিক পলিটেকনিক। ২০০৬ সাল থেকে অত্যন্ত সম্মানের সহিত কর্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
১.টেক্সটাইল এর শিক্ষার্থীদের জন্য স্পিনিং ফেব্রিক, ওয়েট প্রসেস গার্মেন্টস এর আলাদা আলাদা ল্যাব এবং সুবিশাল সুইং ল্যাব রয়ছে।
২. প্রযুক্তি নির্ভর চাকরি বাজারের জন্য তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার গড়ার লক্ষ্যে একমাত্র আমরাই দিচ্ছি One Student One Laptop.
৩. আর্থিক সুবিধাসহ স্বল্পতম সময়ে উচ্চশিক্ষার জন্য নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় Daffodil International University তে পড়ার সুযোগ।
৪. আর্ন্তজাতিক চাকরির বাজারে Skill Employment এর জন্য রয়েছে Global Recruiting Agency.
৫. বিদেশে ভর্তি, ক্রেডিটট্রান্সফার, মাইগ্রেশন ও ভর্তির সর্বোচ্চ সহযোগিতায় Admission.ac
৬. শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে তরুন উদ্যোক্তা ফান্ড
৭. চাকরি ও ইন্টার্নশীপ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা
৮. ওয়ার্র্ক বেসড স্কলারশীপ
৯. সরকারি বৃত্তি
১০. ফ্রি বই এছাড়াও রয়েছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষীকামন্ডলী, যারা র্সাবক্ষনীক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে ।
বর্তমানে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ওয়েটপ্রসেস, ইয়ার্ন, ফেব্রিক ও এপ্যারেল ম্যান্যুফেকচারিং প্রোগ্রামে ভর্তি চলছে।